Home Featured Pressurised for Conversion: অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি পোস্ট করে তেরো বছরের বালিকাকে ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য চাপ, গ্রেফতার যুবক

Pressurised for Conversion: অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি পোস্ট করে তেরো বছরের বালিকাকে ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য চাপ, গ্রেফতার যুবক

Pressurised for Conversion: অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি পোস্ট করে তেরো বছরের বালিকাকে ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য চাপ, গ্রেফতার যুবক

by Mani Sankar Debnath

মহানগর ডেস্ক: এক হিন্দু কিশোরীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি (Intimate Picture) দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত ( Pressurised for Conversion) করে বিয়ের জন্য জোরজবরদস্তির অভিযোগে কর্ণাটকে এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ (Karnataka)। ধৃতের নাম ইউনুস পাশা ও ওরফে ফয়াজ মহম্মদ। তারা শহরের একই এলাকায় থাকতো বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই কিশোরীকে একটি স্মার্ট ফোন উপহার দেয়। তারপর তারা ভিডিওকলে কথা বলা শুরু করে। কিশোরীর পরিবার অবশ্য স্মার্টফোনের ব্যাপারে কিছু জানতে পারেনি। এরপর একদিন ভিডিওয় কিশোরীর অশালীন ছবি তোলে ইউনুস। তারপর সেই ছবি দেখিয়ে তাকে শারীরিক সম্পর্ক গড়ার জন্য চাপ দিতে থাকে। তার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তাদের পরিবারকে দুজনের ব্যক্তিগত কথাবার্তা ও কিশোরীর অশ্লীল ছবি ফাঁস করার হুমকি দেয় অভিযুক্ত।

নভেম্বরের আট তারিখে কিশোরীর পরিবার চারদিনের জন্য সিরদি যায়। কিশোরী ওই চারদিন বাড়িতে ঠাকুমার সঙ্গে ছিল। এই সুযোগে ইউনুস জোর করে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে তাদের খেতে বাধ্য করে। কিশোরী সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে তাকে সে ধর্ষণ করে। সিরদি থেকে ফেরার পর কিশোরীর ব্যবহারে পরিবর্তন চোখে পড়ে তার পরিবারের। অভিযুক্ত কিশোরী ধর্মান্তরিত হলে তাকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দেয় বলে জানা গিয়েছে। এরপর সে পরিবারের সবাইকে গোটা ঘটনার কথা জানায়। তারপরই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ দায়ের করেন নিগৃহীতার বাবা। পুলিশ তদন্ত করে জানতে পারে ইউনুস বিবাহিত এবং তার একটি সন্তান রয়েছে। পুলিশের কাছে দায়ের করা অভিযোগে কিশোরীর বাবা জানান তাঁর মেয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। তাদের বাড়ির উল্টোদিকের বাড়িতে থাকে অভিযুক্ত। বাড়িতে একা থাকার সুযোগে সে তাঁর তেরো বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করে এবং ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করার জন্য চাপ দেয়। পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে।
.

You may also like