মহানগর ডেস্ক : ভট্টাচার্য্য বাড়িতে এখন খুশির হাওয়া। দুর্গাপূজায় সকলে আনন্দে গা ভাসিয়েছে। আর এর মধ্যেই কুনাল চেষ্টা করছে বনির সঙ্গে ভাঙ্গা সম্পর্ক জোড়া লাগানোর। যদিও তার আগেই ঋদ্ধির হাতে পড়ে পুলিশের কাছে যেতে হচ্ছিল তাকে। শেষমেষ সামাল দেয় খড়ি।
অন্যদিকে সিংহ রায় বাড়িতে আচমকা দুষ্কৃতী হামলা যে বনি কিছুটা জানে এমনটাই আন্দাজ করছে খড়ি। যদিও সরাসরি দিদিকে কিছু না বললেও এটুকু জানায় তাদের পরিবারকে বিপদে ফেলার বড়োসড়ো চেষ্টা করছে ডি। পুজোর মধ্যেই বাড়ি ফিরেছে ঘরের ছেলে রাহুল। তাকে ছাড়িয়ে এনেছে দ্যুতি। ভট্টাচার্য্য বাড়ি এবং নিজের বাড়ির সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিজেকে পুরোপুরি পাল্টে ফেলার কথা দিয়েছে রাহুল।
তবে এই আনন্দ আয়োজনের মাঝে আচমকা এক উরো চিঠি আসে খড়ির কাছে। যেখানে লেখা রয়েছে তার জেঠুর মৃত্যুর জন্য দায়ী তার কাছের কেউ। স্বাভাবিকভাবেই সেই তদন্ত সূত্র ধরে এগোতে চাইছে খড়ি। নতুন করে জেঠুর কেস রি ওপেন করার ইচ্ছা তার। তাহলে কি কোন এক অজানা সত্য সামনে আসবে এবার? ডি’য়ের প্ররোচনায় ফাটল কি ধরবে সিংহ রায়ের সঙ্গে ভট্টাচার্যের? সেটাই এখন দেখার।