Home Lifestyle Health & Awarness : অস্থিমজ্জার ক্যান্সার থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পাতের পাশে তুলে নিন এই খাবারগুলি…

Health & Awarness : অস্থিমজ্জার ক্যান্সার থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পাতের পাশে তুলে নিন এই খাবারগুলি…

by Oindrila Chakraborty

মহানগর ডেস্ক : ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। তবে দীর্ঘদিনের সেই লড়াইতে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে লড়াইতে দাঁড়িয়ে পড়লেও এবার পরিবর্তনের পালা আপনার। পরিবর্তন করুন জীবন ধারণের পদ্ধতি থেকে খাদ্যাভ্যাস। বিশ্বজুড়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা দিনে দিনে ঊর্ধ্বমুখী। তবে সেই তালিকায় সব থেকে বেশি আক্রান্ত হন ক্যান্সারে। নিজেকে শুধু সেই তালিকায় দেখতে না চান তাহলে আজ থেকে খাবারের পাতে রাখুন এই খাবারগুলি। তার আগে অস্থিমজ্জার ক্যান্সার ব্যাপারটি ভালোভাবে বুঝে নিন…

রক্ত দিন ধরনের রক্ত কণিকা রয়েছে লোহিত রক্ত, কণিকা শ্বেত রক্ত কণিকা এবং অনুচক্রিকা। অস্তি মজ্জার ভেতরে এই রক্তকণিকা গুলি সেটা শিরা উপশিরার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়। হাড়ের ভেতরে স্পঞ্জ এর মতন এক প্রকার উপাদান থাকে যেগুলিকে বলা হয় স্টেম সেল। এই কোষের ভেতরে যখন অস্বাভাবিক হারে অস্থিমজ্জা বাড়তে শুরু করে তখন দেখা যায় এই ক্যান্সার। তবে হাড়ের ক্যান্সারের থেকে এটি আলাদা।

কী ভাবে বুঝবেন…

শারীরিক দুর্বলতা,

বারে বারে প্রস্রাব হওয়া,

সব সময় তৃষ্ণার্ত থাকা,

খিদে কমে যাওয়া,

শারীরিক আর্দ্রতা কমে যাওয়া,

মাথা ঘোরা,

হাড়ে যন্ত্রণা এবং কিডনির সমস্যা।

ইত্যাদি সমস্যা গুলি দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। একই সঙ্গে খাবারের খাবারগুলি…

শাকসবজি : যেকোনো ধরনের অসুখ থেকে সুরক্ষিত রাখতে নিজেকে শাক সবজির জুড়ি মেলা ভার। বিশেষ করে সবুজ শাকসবজি যাতে বেশি করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হালকা করে অল্প কম তেলে রান্না করে খেতে হবে এই শাকসবজি। বিশেষ করে চিকিৎসা করে বলে থাকেন ক্যান্সারের চিকিৎসায় কাঁচা শাকসবজি একেবারে খাওয়া চলে না। সামান্য ভেজে নিয়ে খেতে হয় না হলে সংক্রমণ আরো বেড়ে যেতে পারে।

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার : অস্থিমজ্জার ক্যান্সার রুখতে বেশি করে খেতে হবে ফাইবার জাতীয় খাবার। কারণ ক্যান্সারের অন্যতম শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী ফাইবার। অনেক সময় কেমো চলার পর কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যায়। তাই ফাইবার জাতীয় খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ। বিশেষ করে ওটমিল ,বাদাম, বীন্স, ব্রকলি, গাজর, আপেল, পেয়ারা ইত্যাদি।

ভিটামিন এবং মিনারেলস : শরীরে ভিটামিন এবং মিনারেলসের পর্যাপ্ত পরিমাণ উপস্থিতি থাকলে যেকোনো রোগকে হারাতে সক্ষম। অনেকেই মিনারেলস এবং ভিটামিন হিসেবে সাপ্লিমেন্ট খেয়ে থাকেন। তবে এগুলি মোটেই উচিত নয়। তাই খাবার দিয়ে এদের ঘাটতি পূরণ করার চেষ্টা করুন।

You may also like