HomeNationalমহানগর ডেস্ক: অন্য রাজ্যে দোস্তি, শুধু পশ্চিমবঙ্গ আর কেরলে কুস্তি? আগামী লোকসভা...

মহানগর ডেস্ক: অন্য রাজ্যে দোস্তি, শুধু পশ্চিমবঙ্গ আর কেরলে কুস্তি? আগামী লোকসভা ভোটে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিরোধী জোটে তৃণমূল কংগ্রেস এবং কংগ্রেসের সঙ্গে এই দু রাজ্যে হাতে হাত মেলাতে পারছে না সিপিএম (Opposition And Cpim)। সেইসঙ্গে অবিজেপি মঞ্চে সমন্বয় কমিটির বৈঠকগুলিতেও কোনও প্রতিনিধির নাম না জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। সূত্রের খবর, বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি-এই দুদলের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কসবাদী দল। এমন অবস্থান আগামী লোকসভা ভোটে বিজেপিকে হারানোর চেষ্টার ব্যাপারে প্রশ্ন তুলে দিল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। গত সপ্তাহের শেষাশেষি এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে দিল্লিতে সিপিএমের পলিটব্যুরোর বৈঠকে। গত সপ্তাহে ইন্ডিয়া কোঅর্ডিনেশন কমিটির বৈঠকে যোগ দেয়নি সিপিএম। তারা না আসায় বৈঠকে একটি আসন ফাঁকাও রাখা হয়েছিল। তবে সিপিএমের এহেন সিদ্ধান্ত তৃণমূল নেত্রীর সুপ্রিমোকে সেভাবে বিচলিত করেনি বলে মনে করা হচ্ছে। বাম নেতাদের সঙ্গে একমঞ্চে শামিল হওয়ার ধারণা আগেভাগেই অস্বস্তিতে রেখেছিল। সিপিএমের সিদ্ধান্ত সেই অস্বস্তি থেকে মুক্ত করেছে বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। তবে বৈঠকের পর সিপিএমের পলিটব্যুরোর বিবৃতিতে এ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। বরং নথিতে বলা হয়েছে তারা বিরোধী ঐক্য অটুট ও বিস্তৃতি ঘটাতে একসঙ্গে কাজ করবে। পলিটব্যুরো জানিয়েছে তারা পাটনা,বেঙ্গালুরু, মুম্বইয়ে ইন্ডিয়া ব্লকের তিনটি বৈঠকে বিজেপিকে হারাতে দেশজুড়ে একাধিক সভা ও জনসমর্থন আদায় নিয়ে দলের অবস্থানকে তারা সমর্থন জানিয়েছে। তবে মমতা-সিপিএমের দ্বন্দ্বই শুধু নয়, আপ-কংগ্রেসের দ্বন্দ্বও বিরোধী ঐক্যে কাঁটা হিসেবে রয়ে গিয়েছে।

- Advertisement -

মহানগর ডেস্ক: অন্য রাজ্যে দোস্তি, শুধু পশ্চিমবঙ্গ আর কেরলে কুস্তি? আগামী লোকসভা ভোটে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিরোধী জোটে তৃণমূল কংগ্রেস এবং কংগ্রেসের সঙ্গে এই দু রাজ্যে হাতে হাত মেলাতে পারছে না সিপিএম। সেইসঙ্গে অবিজেপি মঞ্চে সমন্বয় কমিটির বৈঠকগুলিতেও কোনও প্রতিনিধির নাম না জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। সূত্রের খবর, বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি-এই দুদলের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কসবাদী দল। এমন অবস্থান আগামী লোকসভা ভোটে বিজেপিকে হারানোর চেষ্টার ব্যাপারে প্রশ্ন তুলে দিল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

গত সপ্তাহের শেষাশেষি এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে দিল্লিতে সিপিএমের পলিটব্যুরোর বৈঠকে। গত সপ্তাহে ইন্ডিয়া কোঅর্ডিনেশন কমিটির বৈঠকে যোগ দেয়নি সিপিএম। তারা না আসায় বৈঠকে একটি আসন ফাঁকাও রাখা হয়েছিল। তবে সিপিএমের এহেন সিদ্ধান্ত তৃণমূল নেত্রীর সুপ্রিমোকে সেভাবে বিচলিত করেনি বলে মনে করা হচ্ছে। বাম নেতাদের সঙ্গে একমঞ্চে শামিল হওয়ার ধারণা আগেভাগেই অস্বস্তিতে রেখেছিল। সিপিএমের সিদ্ধান্ত সেই অস্বস্তি থেকে মুক্ত করেছে বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

তবে বৈঠকের পর সিপিএমের পলিটব্যুরোর বিবৃতিতে এ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। বরং নথিতে বলা হয়েছে তারা বিরোধী ঐক্য অটুট ও বিস্তৃতি ঘটাতে একসঙ্গে কাজ করবে। পলিটব্যুরো জানিয়েছে তারা পাটনা,বেঙ্গালুরু, মুম্বইয়ে ইন্ডিয়া ব্লকের তিনটি বৈঠকে বিজেপিকে হারাতে দেশজুড়ে একাধিক সভা ও জনসমর্থন আদায় নিয়ে দলের অবস্থানকে তারা সমর্থন জানিয়েছে। তবে মমতা-সিপিএমের দ্বন্দ্বই শুধু নয়, আপ-কংগ্রেসের দ্বন্দ্বও বিরোধী ঐক্যে কাঁটা হিসেবে রয়ে গিয়েছে।

Most Popular