মহানগর ডেস্কঃ আজব প্রেম কি গজব কাহানি। ভাবছেন বিষয় টি কি? বিষয়টি বেশ মজার। এক মহিলার আজব দাবি। স্বামী-প্রেমিক দুজনকেই চাই মহিলার। না পারছেন প্রেমিককে ছাড়তে, আবার এদিকে স্বামী কেও চাই। তাই এই সমস্যার সমাধান করতে এই মহিলা এক বাড়িতে, স্বামী-প্রেমিককে থাকার প্রস্তাব দিলেন। আর এখানেই গন্ডগোল, স্বামী তা মানতে নারাজ, রাগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান স্বামী। আর স্বামীর রাগ ভাঙাতে মহিলা শেষমেশ বিদ্যুতের খুঁটিতে চড়ে বসলেন। মহিলার এরম ভাবে রাগ ভাঙানো আর মানানোর ভঙ্গি দেখে হাসছেন অনেকেই। মহিলার কীর্তির এই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে।
ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের গোরক্ষপুরে। মহিলার বয়স ৩৪ বছর, পিপরাইচের বাসিন্দা।মহিলার স্বামী দিনমজুরের কাজ করেন। তাঁদের ৩টে সন্তান রয়েছে। স্বামী সন্তান থাকা সত্ত্বেও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে দীর্ঘদিন দিন ধরে রয়েছেন রয়েছেন। জানা যাচ্ছে এই ৩ সন্তানের মা, দীর্ঘ সাত বছর ধরে, পাশের গ্রামের এক ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে আছেন, ৭বছর ধরে তাদের প্রেমপর্ব চলছে। কিন্তু ব্যাঘাত তখন ঘটে যখন আচমকাই এই মহিলার স্বামী, জানতে পারেন তার স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের ব্যাপারে। তারপর মহিলার স্বামী হাতেনাতে তাঁর স্ত্রী সহ তাঁর প্রেমিককে ধরে ফেলেন। তারপর শুরু হয় তুমুল ঝামেলা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে।
मोहब्बत का ऐसा सिला…’, 3 बच्चों की मां को चढ़ा ‘इश्क का बुखार’,
प्रेमी को साथ रखने की बात पर पति से नाराज, खंभे पर चढ़ करने लगी तांडव !!#यूपी के #गोरखपुर से एक हैरान कर देने वाला मामला सामने आया है। यहां तीन बच्चो की माँ को प्यार का खुमार चढ़ा है और प्यार का खुमार भी इस कदर… pic.twitter.com/J6XQ4FMxRh— MANOJ SHARMA LUCKNOW UP🇮🇳🇮🇳🇮🇳 (@ManojSh28986262) April 3, 2024
মহিলা দাবি, স্বামীর সঙ্গে সে থাকবে, কিন্তু প্রেমিকও সেই বাড়িতে থাকুক। তাহলে সংসার চালাতেও সাহায্য হবে। কিন্তু এই দাবি স্বামী মেনে নিতে পারেননি। রাগে বাড়ি ছেড়ে চলে যান মহিলার স্বামী। স্বামীর রাগ ভাঙাতে এবং নিজের দাবি মানাতে করে বসলেন এক আজব কাজ। সোজা চড়ে বসলেন বিদ্যুতের খুঁটিতে। তারপর এলাকা জুড়ে শুরু হাসাহাসি। স্থানীয় বাসিন্দারা ভিড় জমাতে থাকেন, এমনকি ওই মহিলাকে সবাই বোঝানোর চেষ্টা করছিলেন নীচে নেমে আসার জন্য, কিন্তু মহিলা নাছোড়বান্দা রাজি করিয়েই ছাড়বে। এরম ভাবে দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে রঙ্গতামশা, তারপর মহিলার সুরক্ষার কথা ভেবে বিদ্যুৎ বিভাগের তরফ থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, যদি বিদ্যুৎ পৃষ্ট হয়ে মারা যান এই ভয়ে। শেষমেষ পুলিশ যখন দীর্ঘক্ষণ ধরে বোঝালেন, তারপর মহিলা নেমে আসেন। সোশ্যাল মিইয়ায় এই ভিডিও দেখে কেউ হাসছেন, তো কেউ করছেন কটূক্তি। যাই হয়ে যাক তবে মহিলার মানানোর কীর্তি দেখে দুনিয়া হতবাক।