মহানগর ডেস্ক: জলাশয়ে ছুড়ে ফেলে দেওয়া হল কোরাণ। শ্রীনগরের গোজওয়ারা খান মসজিদের জলাশয়ে ইসলাম ধর্মগ্রন্থ ছুড়ে ফেলে দেওয়ার ঘটনায় (Sacrilege)ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। খবর পাওয়ার পরই পুলিশ তৎপরতার সঙ্গে সারারাত ধরে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে ধরে ফেলে (Police Arrested Accused)। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত যুবকের নাম ইরশাদ আহমেদ মির। সে মানসিকভাবে অসুস্থ বলেই তাদের ধারণা। মালুরা এলাকার বাসিন্দা ইরশাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনের অধীনে মামলা রুজু করা হয়েছে।
অন্যদিকে এমাসের ন তারিখে পঞ্জাবের হোসিয়ারপুরে শিখ ধর্মগ্রন্থের পাতা ছিড়ে ফেলার অভিযোগে এক ন বছরের বালককে আটক করে পুলিশ। মুখেরিয়ানের ডেপুটি এসপি জানান বিষাণপুর তারসেমে এক ব্যক্তি গুরু গ্রন্থসাহিবের ছেঁড়া পাতা পড়ে থাকতে দেখতে পান। তিনি তৎক্ষণাৎ গুরুদোয়ার কমিটিকে জানান ঘটনাটি। সিসিটিভিতে দেখা যায় এক বালককে শিখ ধর্মগ্রন্থের পাতা ছিড়তে দেখা যায়। বালককে আটক করে তাকে জুভেনাইল আদালতে পেশ করা হয়। তাকে বাল সুধার ঘরে বিচারক পাঠান। ভারতে ধর্মগ্রন্থ ছেড়া,অসম্মান করার বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়। কোনও কোনও সময় এ নিয়ে বড় রকমের অশান্তি সৃষ্টি হয়। ১৯১৫ সালে পঞ্জাবের মোগা জেলায় ধর্মগ্রন্থ ছেড়া নিয়ে হিংসাত্মক ঘটনা ঘটে। বিধানসভা ভোটের আগে সেটি বড় রকমের ইস্যু হয়ে ওঠে। ওই ঘটনায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভ হিংসাত্মক ঘটনা ঘটায় পুলিশ গুলি চালায়। এক ব্যক্তি পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। প্রতিবাদে নিহতের ছেলে টানা ছেচল্লিশ দিন ধরনায় বসে।