রোভার দিল বিপুল মাত্রায় খনিজ পদার্থের সন্ধান।এছারাও চাঁদে রয়েছে অ্যালুমিনিয়াম,লোহা ইত্যাদি নানা ধরনের খনিজের সন্ধান।প্রায় ৪কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই বিশাল চাঁদের খনি।তাহলে এবার কি চাঁদে মিলতে পারে মহামূল্যবান জীবন ধরনের একমাত্র উৎস জল?এই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে শুরু করেছে বিজ্ঞানীদের মনে। চাঁদে যদি মিলতে পারে এই জল তাহলে বলা যেতে পারে এক মহামূল্যবান রত্ন আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে।
চাঁদে খনিজ পদার্থ ছাড়াও অক্সাইডের সন্ধানও পাওয়া গেছে। প্রজ্ঞানের পেলোড চন্দ্রপৃষ্ঠে লেজার প্রয়োজ করে খনিজের চরিত্র বোঝার চেষ্টা করে বলে জানা গিয়েছে। বিশেষত খনিজের সন্দ্ধানের জন্যই এই যন্ত্রটিকে পাঠানো হয়েছে চাঁদে।
প্রজ্ঞানের এই পেলোড চাঁদে পেয়েছে ৭টি খনিজ পদার্থের সন্ধান।অক্সাইডের পাশাপাশি চাঁদে মিলেছে হাইড্রোজেন।হাইড্রোজেনের হদিশ মেলার পাশাপাশি চাঁদে জল মিলতে পারে বলে আশা রাখছে বিজ্ঞানীরা।পুরোদমে কাজ চলছে এবং চাঁদে জল কবে পাওয়া যাবে সেই আশায় দিন গুনছে ইসরোর বিজ্ঞানীগণ।
গত ২৩ শে আগস্ট চন্দ্রযান -৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবস্থান করার সাথে সাথে সেই দিনটিকে “জাতীয় মহাকাশ দিবস”বলে অভিহিত করা হয়েছে।এবার প্রজ্ঞানকে চাঁদের পাকৃতিক নানা বিষয় সমন্ধে তথ্য জানার জন্য পাঠানো হয়েছে চাঁদে। প্রজ্ঞানের দেওয়া নানা তথ্য রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়াচ্ছে।