The 2024 Lok Sabha elections commence today! As 102 seats across 21 States and UTs go to the polls, I urge all those voting in these seats to exercise their franchise in record numbers. I particularly call upon the young and first time voters to vote in large numbers. After all,…
— Narendra Modi (@narendramodi) April 19, 2024
PM Modi
মহানগর ডেস্ক : লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে ঝড় তুলতে এবার বালুরঘাটে ও রায়গঞ্জে সভা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। এর আগেও উত্তরবঙ্গে সভা করেছেন মোদী। ভোট মরশুমে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি শুরু হয়ে গিয়েছে বলে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল। তবে, এবার বড় ভুল হয়ে গেল বিজেপির। সোশ্যাল মিডিয়ায় মোদীর আগমনের খবর দিয়ে যে পোস্টার পোস্ট করেছে বিজেপি তাতে জায়গার নাম লেখা বালুঘাট। আর সেই পোস্টারকে হাতিয়ার করে সুর চড়িয়েছেন গেরুয়া শিবিরের প্রাক্তন সদস্য তথা রাজ্যের বর্তমান মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়।
এক্সে বাবুল লিখেছেন, ”আমি ভুল বানান উপেক্ষা করছি। বিজেপি বালুরঘাটকে বালুঘাট লিখেছে, টাইপিং মিস্টেক হিসেবে গ্রহণ করুন। আমার প্রাক্তন বস নরেন্দ্র মোদী আসছেন। ঠিকাছে। ভালো। কিন্তু আমি ৪ দিন কাটানোর পর গতকালই রায়গঞ্জ ও বালুরঘাট থেকে ফিরেছি। অনুগ্রহ করে তাঁকে বলুন যে গত ৫ বছরে সেখানে তাঁর সাংসদদের পারফরম্যান্স করুণ। বালুরঘাট ও রায়গঞ্জে বিজেপি হারবে। বালুরঘাট ও রায়গঞ্জের সাংসদ ছিলেন যথাক্রমে সুকান্ত মজুমদার ও দেবশ্রী চৌধুরী। সুকান্ত বিজেপির রাজ্য সভাপতি। দেবশ্রী ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ভুলে গেলে চলবে না। তারা ইতিবাচক ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছেন জনমানসে।”
I am ignoring the spelling mistake @BJP4India @BJP4Bengal have made with Balurghat•Accept it as a typo😃 Hon’ble PM Shri @narendramodi ji, my previous Boss is coming, well n good but I just came back frm Raiganj & Balurghat ystrday after spending 4 days there•Please tell HIM… pic.twitter.com/2HPa158ouL
— Babul Supriyo (@SuPriyoBabul) April 16, 2024
প্রসঙ্গত, দেওয়াল লিখন থেকে পোস্টার – ব্যানার, অনেক সময় ভুল বানান, বেফাঁ মন্তব্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বানান ভুল হলে শিক্ষাগত মান নিয়ে একটা প্রশ্ন রয়েই যায়। সেক্ষেত্রে যারা পোস্টার ব্য়ানার তৈরি থেকে দেওয়াল লিখনের দায়িত্বে রয়েছে তাদের আরো সতর্ক থাকা উচিত বলেই মত অভিজ্ঞদের।
“ভারত এখন সন্ত্রাসবাদীদের ঘরে গিয়ে তাদের খতম করে আসে ” দেশের সুরক্ষা নিয়ে কড়া বার্তা PM Modi-র
মহানগর ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য জোর কদমে প্রস্তুতি নিচ্ছে বিজেপি। ময়দানে নেমেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গোটা দেশজুড়েই প্রচার করছেন তিনি। তুলে ধরছেন গত ১০ বছরে বিজেপি সরকারের করা কাজের খতিয়ান। আজ উত্তরাখণ্ডে প্রচারে গিয়ে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
এদিন সন্ত্রাসবাদ দমন নিয়ে মোদী সরকারের ভূমিকা নিয়েই কথা বলেছেন নমো। লোকসভা ভোটকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবার উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে প্রচারে নেমে মোদী বলেছেন, “আজ দেশে একটি শক্তিশালী সরকার রয়েছে। এই ‘মজবুত মোদী সরকার’ আতঙ্কবাদীদের ঘরে ঢুকে মেরে আসে। যখনই আমাদের দেশে সরকার দুর্বল হয়েছে তখন আমাদের শত্রুরা সুবিধা নিয়েছে।” সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় বিরোধীদের আক্রমণ শানিয়ে এবং পূর্ববর্তী সরকারকে নিশানা করে বলেছেন, অতীতে দুর্বল এবং অস্থিতিশীল সরকারের কারণে ভারতে সন্ত্রাসবাদ বেড়েছে। তবে মোদী সরকারের জামানায় এই সমস্ত কিছুই করা যাবে না বলেই সাফ বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। উল্টে সন্ত্রাসবাদীরা এখন ভারতকে ভয় পায় বলেই দাবি করেছেন তিনি। বিজেপির বিজয় সংকপাল সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন ভারত আগের চেয়ে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে এবং যুদ্ধক্ষেত্রেও ভারতের তেরঙা নিরাপত্তার গ্যারান্টি হয়ে উঠেছে ।
প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁর ভাষণে বলেন, ‘গতকাল আমি ভারতের দক্ষিণ প্রান্তে সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত তামিলনাড়ুতে ছিলাম এবং সেখানকার মানুষও বলছে এবারেও আসবে মোদী সরকার। আজ আমি হিমালয়ের কোলে বাবা কেদার এবং বদ্রীর পায়ের কাছে এবং এখানেও একই প্রতিধ্বনি – আবারও আসবে মোদী সরকার’।” মোদীর কোথায়, “আজ দেশে এমন একটি সরকার রয়েছে যা ভারতকে উন্নত করেছে। আগের তুলনায় গত ১০ বছরে এটি অনেকবার শক্তিশালী হয়েছে। দেশে যখনই দুর্বল ও অস্থিতিশীল সরকার এসেছে, শত্রুরা সুযোগ নিয়েছে, সন্ত্রাস ছড়িয়েছে। ” এর পরেই উন্নয়ের কথা তুলে ধরে নমো বলেছেন, ” ৭ দশক পর জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করা হয়েছে। তিন তালাকের বিরুদ্ধে আইন করা হয়েছে। লোকসভা এবং বিধানসভায় মহিলারা ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণ পেয়েছেন। সাধারণ শ্রেণীর দরিদ্ররাও ১০ সংরক্ষণ পেয়েছে।
আগের কংগ্রেসের সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। দেশ শাসনের কথা তুলে ধরে নিশানা করে বলেছেন,” কংগ্রেসের সময়, সৈন্যদের এমনকি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটের অভাব ছিল। শত্রুর গুলির হাত থেকে রক্ষার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা ছিল না। এটা বিজেপি, যে তার সেনাদের ভারতীয় তৈরি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দিয়েছে এবং তাদের জীবন রক্ষা করেছে। আজ আধুনিক রাইফেল থেকে শুরু করে ফাইটার প্লেন এবং এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার সবকিছুই দেশেই তৈরি হচ্ছে।”
মহানগর ডেস্ক : পাখির চোখে জলপাইগুড়ি। তৃণমূল-বিজেপি দুই দলেরই টার্গেট উত্তরবঙ্গ। ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়িতে পায়ের তলার মাটি শক্ত করতে প্রচারে নামেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর ঝড়ের তাণ্ডবের খবর পেয়েই সেখানে ছুটে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করলেও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের না যাওয়াটাকে ইস্যু করেছে তৃণমূল। তবে বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, রাজ্য সভাপতিকে সব জায়গায় যেতে হবে এমন কোনও নিয়ম নেই। এদিকে, ফোনে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সার্বিক পরিস্থিতির খোঁজ খবর নিয় সবরকমভাবে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। এবার ক্ষত-বিক্ষত জলপাইগুড়িতে পা রাখতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবারই কোচবিহারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জলপাইগুড়িতে তাঁর সমাবেশ রবিবার। বিজেপি সূত্রে খবর, দুই আসন জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারের জন্য একই মঞ্চ থেকে লোকসভা নির্বাচনের প্রচার সমাবেশ করবেন নরেন্দ্র মোদী।
প্রসঙ্গত, জলপাইগুড়িতে দুর্যোগের ঘটনা ঘটার পরই বিজেপি নেতা কর্মীদের মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তবে তাঁদের দাঁড়ানোর আগেই সেখানে হাজির হন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগে সূচি ছিল প্রধানমন্ত্রী রবিবার প্রথমে বালুরঘাটে সভা করবেন। তার পর জলপাইগুড়ি যাবেন। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরে বদলে গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা। এখন পরিকল্পনা করা হয়েছে, রবিবার বালুরঘাটে মোদীর সভা হচ্ছে না। বদলে তিনি আগেই জলপাইগুড়িতে পৌঁছে যাবেন।
উল্লেখ্য, জলপাইগুড়িতে বিজেপির সংগঠন মজবুত। অন্যদিকে তৃণমূলের বিধানসভায় ফল খুব একটা ভালো না হওয়ায় বাড়ছে চাপ। কী হবে লোকসভায়? চা বাগান থেকে চা শ্রমিকদের নিয়েও শাসক-বিরোধীদের আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণ লেগেই রয়েছে। গড় রক্ষায় মরিয়া বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী কী বার্তা দেন, সেটাই এখন দেখার।
Lok Sabha Election: দিন ঘোষণার পরেই বিজেপি-এনডিএ-এর প্রস্তুতি নিয়ে যা বললেন PM Modi
মহানগর ডেস্ক: আজ দুপুরে লোকসভা নির্বাচনের(Lok Sabha Election) দিন ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। কবে কখন কিভাবে হবে ভোট সমস্তটাই বিস্তারিত জানানো হয়েছে। এবারে ৭ দফায় হবে ভোট। দেশের সাধারণ মানুষ যাতে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটদান করতে পারে সেই সমস্ত বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে। ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পরেই টুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। জেনে নিন আসন্ন নির্বাচনে বিজেপি এবং এনডিএ জোটের প্রস্তুতি নিয়ে কি বললেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতের নির্বাচন কমিশন লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করার পরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, “আমরা, বিজেপি-এনডিএ সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত।” তিনি টুইট করে লিখেছেন, “গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসব এখানে! EC (নির্বাচন কমিশন) ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছে। আমরা, বিজেপি-এনডিএ, নির্বাচনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। সুশাসন এবং বিভিন্ন খাতে সেবা প্রদানের ট্র্যাক রেকর্ডের ভিত্তিতে আমরা জনগণের কাছে যাচ্ছি।” এই দিনেই বিরোধীদের সমালোচনা করে, প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন, যখন এনডিএ সরকার দশ বছর আগে কার্যভার গ্রহণ করেছিল তখন “ভারতের জনগণ জোটের করুণ শাসনের জন্য বিশ্বাসঘাতকতা এবং মোহভঙ্গ বোধ করছিল। কেলেঙ্কারি এবং নীতি পক্ষাঘাত থেকে কোনো খাতই বাদ পড়েনি। বিশ্ব ভারতকে ছেড়ে দিয়েছে। সেখান থেকে, এটি একটি গৌরবময় পরিবর্তন হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের বিরোধী দল নির্বিকার এবং ইস্যুহীন। তারা যা করতে পারে তা হল আমাদের অপব্যবহার করা এবং ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করা। তাদের বংশবাদী দৃষ্টিভঙ্গি এবং সমাজকে বিভক্ত করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হচ্ছে না। তাদের সমানভাবে আঘাত করা তাদের দুর্নীতির ট্র্যাক রেকর্ড। জনগণ এমন নেতৃত্ব চায় না।”
এদিন লোকসভার ৫৪৩টি আসনের নির্বাচনে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২টি আসনের চেয়ে বেশি আসন পেয়ে বিজেপি ব্যাপকভাবে জয়লাভ করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে বিজেপি ৩৭০টি আসন এবং তার এনডিএ জোট ৪০০ টিরও বেশি আসন জিতে ক্ষমতায় আসবে। নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, PM মোদী জোর দিয়ে বলেন, “আমাদের তৃতীয় মেয়াদে অনেক কাজ করতে হবে। গত দশকটি ছিল সত্তর বছর ধরে যারা শাসন করেছে তাদের দ্বারা তৈরি শূন্যস্থান পূরণ করা। এটি আত্মপ্রকাশের চেতনা জাগিয়ে তোলার বিষয়েও ছিল। -আত্মবিশ্বাস যে হ্যাঁ, ভারত সমৃদ্ধ ও স্বনির্ভর হয়ে উঠতে পারে। আমরা এই চেতনায় গড়ে তুলব।”
উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সাত দফায় নির্বাচন হবে। আগামী ১৯ এপ্রিল শুরু হবে এবং ১ জুন শেষ হবে। ৪ জুন ফলপ্রকাশ হবে। নমো বলেছেন, “আমি স্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছি যে আসন্ন পাঁচ বছর আমাদের রোডম্যাপ প্রতিষ্ঠার সম্মিলিত সংকল্পের বিষয়ে হবে যা আগামী হাজার বছরের জন্য একটি জাতি হিসাবে আমাদের গতিপথকে পরিচালিত করবে এবং ভারতকে সমৃদ্ধি, সর্বাঙ্গীণ বৃদ্ধি এবং বিশ্ব নেতৃত্বের মূর্ত প্রতীকে পরিণত করবে।”
মহানগর ডেস্ক : ফের বঙ্গে মোদীর সভা। তবে, এবার দক্ষিণবঙ্গে নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সভা করতে চলেছেন উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়িতে। এদিকে আগামীকালই কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার অভিযোগে ব্রিগেডে জনগর্জন সভা করতে চলেছে তৃণমূল। আর শনিবারে মোদীর সভায় যোগ দিতে চলেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সব মিলিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে টানটান উত্তেজনা। লোকসভা নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে নিউ ক্লাইম্যাক্স রচনা হতে পারে বলেই মনে করছেন রাজনীতিবিদদের একাংশ।
*PM’s Zamindari Attitude At Full Display*
Ahead of visiting Bengal, he is enjoying an elephant ride in Assam.
While people of Bengal suffer as they have stopped our money from the last 2 years.PM enjoys special rides in Private planes and takes elephant ride but cancels our… pic.twitter.com/QbwP6LqqdV
— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) March 9, 2024
বিকেলে সভার আগে সকালে আসাম সফরে কাজিরাঙা ফরেস্টে এলিফ্যান্ট রাইড উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।প্রধানমন্ত্রী প্রথমে কোহোরা রেঞ্জের মিহিমুখ এলাকায় হাতির পিঠে চড়েন। এরপরে সেই রেঞ্জেই জিপে করে জঙ্গল সাফারি করেন মোদী। এই সাফারির সময়ে প্ররধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গী ছিলেন উদ্যানের ডিরেক্টর সোনালী ঘোষ। এছাড়াও বন দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্তারাও ছিলেন সেখানে। আর হাতির পিঠে প্রধানমন্ত্রীর সেই ছবিকে হাতিয়ার করেই এক্সে তোপ দেগেছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
এক্সে কুণাল ঘোষ লিখেছেন, ”প্রধানেমন্ত্রীর জমিদারি মনোভাব প্রকাশ্যে।বাংলা সফরের আগে, তিনি আসামে হাতির পিঠে সাফারি উপভোগ করছেন। এদিকে, গত ২ বছর ধরে আমাদের টাকা বন্ধ করে দেওয়ায় বাংলার মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগত বিমানে বিশেষ রাইড উপভোগ করেন এবং হাতিতে চড়ে যান কিন্তু উত্তরবঙ্গের ভাই, বোন এবং সাধারণ মানুষের জন্য আমাদের ট্রেন বাতিল করেন, যারা আগামীকালের ব্রিগেডে দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার থেকে আসবেন। এটা জমিদারি মনোভাব ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই আমরা এদেরকে বাংলা বিরোধী ও বহিরাগত বলি।”
মহানগর ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসতে ময়দানে নেমছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী(Pm Modi )। বঙ্গ সফর শেষ করেই আজ শ্রীনগরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ মোদী বৃহস্পতিবার শ্রীনগরে একটি জনসভায় ভাষণ দেবেন এবং ৬,৪০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন। বলা ভাল, জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর কাশ্মীরে তাঁর প্রথম সফরে।
আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রীনগরের স্টেডিয়ামে ‘ বিকশিত ভারত, বিকশিত জম্মু কাশ্মীর’ অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন।একটি সরকারী বিবৃতি অনুসারে, প্রধানমন্ত্রী ‘স্বদেশ দর্শন’ এবং ‘প্রশাদ’ (তীর্থযাত্রা পুনর্জীবন এবং আধ্যাত্মিক, ঐতিহ্য বৃদ্ধি ড্রাইভ) প্রকল্পের অধীনে ১,৪০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের পর্যটন খাত সম্পর্কিত দেশব্যাপী প্রকল্পগুলি চালু করবেন, যার মধ্যে একটি প্রকল্প শ্রীনগরের হযরতবল মাজারের উন্নয়ন। এর সঙ্গেই আজ প্রধানমন্ত্রী ‘Dekho Apna Desh People’s Choice Tourist Destination Poll’ এবং ‘চলো ইন্ডিয়া গ্লোবাল ডায়াস্পোরা’ প্রচারাভিযান চালু করবেন। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীরে প্রায় ১,০০০টি নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীদের নিয়োগপত্র বিতরণ করবেন এবং মহিলা , কৃষক এবং উদ্যোক্তা সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথা বলবেন। এই প্রোগ্রামটি প্রায় ২.৫ লক্ষ কৃষককে দক্ষতা-উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দিয়ে সজ্জিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং প্রায় ২,০০০ কৃষকদের পরিষেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে এবং কৃষক সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য শক্তিশালী মূল্য চেইন স্থাপন করা হবে।
হজরতবাল প্রকল্প ছাড়াও, মেঘালয়ের উত্তর-পূর্ব সার্কিটে পর্যটন সুবিধা, বিহার এবং রাজস্থানের আধ্যাত্মিক সার্কিট, বিহারের গ্রামীণ ও তীর্থঙ্কর সার্কিট এবং তেলেঙ্গানা এবং মধ্যপ্রদেশের মতো রাজ্যে কিছু অন্যান্য প্রকল্পের সূচনা করবেন। প্রধানমন্ত্রী ৪৩টি প্রকল্পও চালু করবেন যা সারা দেশে বিস্তৃত তীর্থস্থান ও পর্যটন স্থানের উন্নয়ন করবে। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, এবং প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশের স্থান বকশী স্টেডিয়ামকে তিরঙ্গায় মুড়ে দেওয়া হয়েছে।
এখনও জারি রয়েছে শাহজাহানের হুমকি ! বাধা পেরিয়ে মোদীকে নালিশ সন্দেশখালির ৫ মহিলার
মহানগর ডেস্ক : সন্দেশখালিতে শাহজাহান বাহিনীর দ্বারা আক্রান্ত হন ইডির আধিকারিকরা। তার পর থেকেই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক গুরুতর অভিযোগ। শাহজাহানকে পুলিশ বাগে পেলেও হুমকি এও অব্যাহত রয়েছে বলেই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বারাসতের সভায় যোগদানকারী সন্দেশখালির মহিলারা। শুধু তাই নয়, সন্দেশখালি থেকে বারাসতে যাওয়ার পথে তাদের বাধা দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, সন্দেশখালির পাঁচ মহিলা আজ পশ্চিমবঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে দেখা করেছেন এবং অভিযোগ করেছেন যে তৃণমূল কংগ্রেসের বহিষ্কৃত নেতা শেখ শাহজাহানের হুমকি জারি রয়েছে আজও। সন্দেশখালিতে শাহজাহান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি ও জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে ।বুধবার বারাসতে জনসভার পর বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী।সন্দেশখালির মহিলাদের অভিযোগ, তাঁরা বাসে করে বারাসতের সভায় যোগ দিতে আসছিলেন। মাঝপথে তাঁদের বাস আটকে দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় রাস্তায় তাঁদের বাস আটকে দেওয়া হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁরা যাতে দেখা না করতে পারেন।
উল্লেখ্য, বারাসত থেকেও সন্দেশখালি নিয়ে সুর চড়ান প্রধানমন্ত্রী। সভা শেষ হতেই মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির ৫ মহিলার সঙ্গে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ছিলেন বিজেপি নেতা বিকাশ সিংহ। কিন্তু এসবের মাঝেই বারাসতের মঞ্চে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন সন্দেশখালির মহিলারা। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয় মঞ্চের পিছনে। তারপরই নিজেদের অভিযোগ ব্যক্ত করনে মহিলারা। তারা জানান, প্রধানমন্ত্রী যখন সন্দেশখালি নিয়ে ভাষণ রাখছিলেন, তখন তাঁদের বাস ছিল বারাসত ডাকবাংলো মোড়ে। পুলিশকে বারবার বলা সত্ত্বেও বাস আটকে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বার বার পুলিশি বাধা সত্ত্বেও শেষমেষ তারা এদিন দেখা করেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে তারা অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন বলে।
মহানগর ডেস্ক : গণশত্রুর কাছে আত্মসমর্পণ গণশক্তির! সিপিআইএমের মুথপত্রের ফ্রন্ট পেজ জুড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গোটা পাতা জুড়ে উল্লেখ রয়েছে মোদী গ্যারান্টির। লোকসভা ভোটের আগে বামেদের মুখপত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পের বিজ্ঞাপন দেখে হতচকিত অনেকেই।
কমরেড, এটা কীঈঈঈঈঈঈ?
টাকা নিয়ে বিজেপির প্রচার?
টাকার জন্য আপনারা আপনাদের পার্টির কাগজের প্রথম পাতাটাও বিজেপির কাছে বিক্রি করে দিলেন?গণশত্রুর কাছে আত্মসমর্পণ গণশক্তির????
প্রকৃত গণ-শক্তি হল @AITCofficial.
মানুষের আশীর্বাদে @MamataOfficial র নেতৃত্বে @abhishekaitc র সেনাপতিত্বে… pic.twitter.com/f8q7QqNi4c— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) March 6, 2024
এবার গণশক্তির সেই পেজের ছবি পোস্ট করে বামেদের স্ট্র্যাটেজি ফাঁস করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। বামেদের কমরেড সম্বোধন করে, তার সোজা প্রশ্ন, ”এটা কী? টাকা নিয়ে বিজেপির প্রচার? টাকার জন্য আপনারা আপনাদের পার্টির কাগজের প্রথম পাতাটাও বিজেপির কাছে বিক্রি করে দিলেন? গণশত্রুর কাছে আত্মসমর্পণ গণশক্তির????”
তবে বামেদের কটাক্ষ করেই খান্ত থাকেননি কুণাল। প্রকৃত অর্থে গণ-শক্তর অর্থ বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মা-মাটি-মানুষের যে লড়াই, কুণালের মতে সেটাই হল আসল গণ-শক্তি। শেষে কুণাল এও লিখেছেন, ”প্রমাণ হল, সিপিএম বিজেপির বি টিম, প্রচারক।”
মহানগর ডেস্ক : সন্দেশখালি কাণ্ডের পর বঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য জুড়ে ছিল শুধুই সন্দেশখালি। ৬ মার্চ, বুধবার বারাসতে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। লোকসভা ভোটের আগে নজরে সন্দেশখালি। সন্দেশখালির নির্যাতিতা মহিলারা মোদীর সভায় উপস্থিত থাকতে পারেন বলে যে জল্পনা তৈরি হয়েছিল, সেই জল্পনা বাস্তবে সত্যি না হলেও সন্দেশখালির কয়েকশো মহিলা এদন সভায় উপস্থিত থাকার জন্য রওনা দিয়ে দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, এর আগে, সন্দেশখালি থেকে ৮০০-র বেশি মহিলা বারাসতে মোদীর সভায় যাবেন বলে জানিয়েছেন বসিরহাট লোকসভার বিজেপি আহ্বায়ক বকাশ সিংহ। সন্দেশখালির ঘটনায় তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল। যদিও কয়েকদিন আগেই জামিনে মুক্ত হয়েছেন তিনি। বিকাশ সিংহের কথায়, এদিন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা মোদীর সভায় না গেলেও পরে তাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ করানোর চেষ্টা করা হবে।
তবে শুধু মহিলারাই নন। প্রধামন্ত্রীর বারাসতের সভায় যোগ দেওয়ার জন্য সন্দেশখালি থেকে শয়শয়ে বিজেপি কর্মীরা মিছিল করে সন্দেশখালি ঘাট পেরিয়ে ধামাখালিতে যাচ্ছেন। সেখান থেকে বাসে করে বারাসাতের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন তারা। প্রায় ১০ বছর পর এইভাবে একসঙ্গে এত স্থানীয় বিজেপি কর্মী সমর্থকদের মিছিল করতে দেখা গেল সন্দেশখালিতে। শাসকদল বারে বারে দাবি করে বলেছিল যে সন্দেশখালিতে বিজেপির কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু সন্দেশখালির ঘটনার পর বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা উচ্ছ্বাস-উন্মাদনার সাথে যোগ দিতে চলেছেন এই হাই ভোল্টেজ সভায়।
উল্লেখ্য, বিজেপি কর্মী সমর্থকদের দাবি তৃণমূল সন্ত্রাস করে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের দমিয়ে রেখেছিল এতদিন। তাদের নানান রকম হুমকি দিয়ে দমিয়ে রেখেছিল, যাতে তারা সংগঠন বৃদ্ধি করতে না পারে। তবে, মূল অভিযুক্ত শাহজাহানের গ্রেফতারির পর দেখা গেল বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাস। সংগঠন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এগোচ্ছেনসন্দেশখালির বিজেপি কর্মীরা।