মহানগর ডেস্ক : সন্দেশখালিতে সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে তৃণমূল প্রার্থী করতো শাহজাহানকেই! তবে, সন্দেশখালি কাণ্ডের জেরে লোকসভার টিকিট তো মিস হলই, উপরন্তু দল থেকেও বহিষ্কৃত শেখ শাহজাহান। আপাতত সিবিআই হেফাজতেই রয়েছে সন্দেশখালির ডন। তবে, বসিরহাট থেকে যাকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল, তিনিও কম যান না বলেই দাবি বিজেপির।
It is quite likely that Mamata Banerjee wanted to field Sheikh Shahjahan from Basirhat LS. #Sandeshkhali is part of it. That also explains why she dragged her feet on his arrest for almost two months.
But now that Shahjahan is in CBI custody, Haji Nurul Islam, TMC’s candidate… pic.twitter.com/VLMcp1nKrV— Amit Malviya (मोदी का परिवार) (@amitmalviya) March 11, 2024
এদিন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য কড়া আক্রমণ শানিয়েছেন তৃণমূলকে। এক্সে তিনি লেখেন, ”সম্ভবত বসিরহাট থেকে শেখ শাহজাহানকে প্রার্থী করতে চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এখন শাহজাহান সিবিআই হেফাজতে থাকায়, বসিরহাট থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলাম, সমান অপরাধীকে মাঠে নামানো হয়েছে। ২০১০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর দেগঙ্গায় অশান্তির মূল হোতা নুরুল ৫০০ জনের নেতৃত্বে হিন্দুদের দোকান ও সম্পত্তি পুড়িয়ে দেয়, বাসে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এই সব করে তিনি স্থানীয় দুর্গাপূজা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার হিন্দুদের লাঞ্ছিত ও ভয় দেখানোর জন্য যা করা দরকার তাই করবেন।”
প্রসঙ্গত, রবিবারই সন্দেশখালিতে প্রথম সভা করে বিজেপি। পুলিশের তরফে অনুমতি না মিললেও শেষ পর্যন্ত হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে শর্ত সাপেক্ষে হয় সভা। সেই সভা থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ”সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে, সারা ভারতবর্ষ তার নিন্দা করেছে। রাজ্যের পুলিশ অপরাধীদের আড়াল করছিল। আদালতের চাপেই শেষ পর্যন্ত শাহজাহানকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।”