Home Featured Uddhav Thackeray: আরও বিপাকে ঠাকরে শিবির, উদ্ধবকে চিঠি রাজ্যপালের

Uddhav Thackeray: আরও বিপাকে ঠাকরে শিবির, উদ্ধবকে চিঠি রাজ্যপালের

by Anamika Nandi
Uddhav Thackeray: আরও বিপাকে ঠাকরে শিবির, উদ্ধবকে চিঠি রাজ্যপালের

মহানগর ডেস্ক: আরও সংকটে ঠাকরে শিবির। এবার উদ্ধব সরকারকে নিয়ে রাজ্যপালের কাছে নালিশ জানাল বিজেপি (BJP)। পরবর্তীতে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীকে (Maharashtra CM) চিঠি লিখেছেন রাজ্যপাল। মূলত ঠাকরে সরকার প্রশাসনিক নির্দেশ জারি করতে পারে না বলে, দাবি করেছে গেরুয়া শিবির। এই মর্মে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। জানা গিয়েছে, ২১-২৫ জুনের মধ্যে MVA সরকার প্রায় ২০০টিরও বেশি সরকারি নির্দেশ জারি করেছে বিভিন্ন কাজকর্মের জন্য। এরমধ্যে প্রশাসনিক কিছু নির্দেশের পাশাপাশি অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাব রয়েছে। তবে এর মাঝে মহারাষ্ট্র সরকারের কিছু নির্দেশকে ঘিরে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। তাদের কথায়, বর্তমানে এমভিএ সরকার সংখ্যালঘু সরকারে পরিণত হয়েছে। সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ঠাকরে শিবির। তার মধ্যে এই ধরনের সিদ্ধান্ত কী নেওয়া যায়? গেরুয়া শিবিরের যুক্তি, এই সরকার যদি পড়ে যায়, তবে এই নির্দেশ থেকে যাবে। পরবর্তী যে সরকার আসবে তাদেরকে এই কাজ আগে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

গত পাঁচ দিনের মধ্যে দ্রুত এতগুলি নির্দেশিকা কেন পাস করা হয়েছে? প্রশ্ন ভারতীয় জনতা পার্টির। এই মর্মে চিঠি যায় রাজ্যপালের কাছে এবং পরবর্তীতে সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে ঠাকরে সরকারের কাছ থেকে। কোন কোন ক্ষেত্রে নির্দেশগুলি জারি করা হয়েছে, কোথায় কোথায় কত টাকা সরকারি ফান্ড থেকে ব্যয় করা হবে, তার বিস্তারিত তথ্য লিখিতভাবে জানতে চাওয়া হয়েছে মহারাষ্ট্র সরকারের কাছ থেকে। প্রসঙ্গে সঞ্জয় রাউত জানিয়েছেন, ‘দলত্যাগ বিরোধী আইনে ১৬ জনের অভিযোগ এখনও টেবিলে পড়ে রয়েছে। আগে রাজ্যপাল এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিক। সরকার চালাতে গেলে যে নির্দেশ জারি করা প্রয়োজন তাই করা হয়েছে। কেউ রাগ করে অসমে গিয়ে বসে থাকবে আর এখানকার মানুষ কষ্ট পাবে, তা হবে না’।

আরও পড়ুন : সুস্বাদু জাঙ্কফুডেই লুকিয়ে বিপদ, বাড়ছে হরমোনের সমস্যা,বলছে সমীক্ষা

রাজ্যপালকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, দলত্যাগ বিরোধী আইনে যে সমস্ত বিধায়কদের নালিশ জানানো হয়েছে এবং নথি জমা পড়েছে, সেই বিষয়ে আগে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। তারপর সরকারের নেওয়া নির্দেশ ভুল কি ঠিক, সেই বিষয়ে বিচার করা যাবে। বিগত দিনে মারাঠা রাজনীতি নিয়ে রাজ্যপালের ভূমিকা তেমনভাবে চোখে পড়েনি। যদিওবা তিনি অসুস্থ ছিলেন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতেই, সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেছেন তিনি। এদিকে ঠাকরে সরকার জানিয়ে দিয়েছে, তারা এখনও সংখ্যালঘু হয়নি। তাদের কথায়, সমস্তটাই ফ্লোরে প্রমাণ হবে।

You may also like