মহানগর ডেস্ক: ভারতের মতো নাইজেরিয়াতেও (Nigeria) রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election) আসনে। জোর কদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন সেখানকার প্রার্থীরা। যার মধ্যে একজন পিটার ওবি।
পিটার ওবির নাম সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায়শই ট্রেন্ড করে। অন্যান্য প্রার্থীদের তুলনায় তাঁর রাজনৈতিক প্রোফাইল আহামরী কিছু নয়। তবু তাঁর ভাষণে নাইজেরিয়ান যুব সমাজের রক্ত ফুটছে। পিটারের শব্দ বোমার প্রভাব আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও পড়েছে। দেশ বিদেশের কাগজে, পোর্টালে নাইজেরিয়ার এই পদপ্রার্থীকে নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে।
তিরিশ কিংবা তিরিশের কম যাদের বয়স, মূলত তারা পিটারের ভাষণে নতুনের আভাস পেয়েছেন। নাইজেরিয়ার যুব সমাজের অভিযোগ, যে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদরা এতোদিন রাজনীতির শীর্ষে ছিলেন, তাঁরা নতুন প্রজন্মের জন্য কার্যত কিছুই করেননি।
আরও পড়ুন: ফের ঊর্ধ্বমুখী রান্নার গ্যাসের দাম,কপালে চিন্তার ভাঁজ মধ্যবিত্তের
লেবার পার্টির হয়ে ভোটে দাঁড়াচ্ছেন পিটার ওবি। উনি আদপে একজন ব্যবসায়ী। রাজনৈতিক কেরিয়ার একেবারেই দীর্ঘ নয়। বিরোধীদের মতে, ওবি আসলে পরিযায়ী পাখির মতো। স্রোতে গা ভাসিয়ে এখন গরম গরম কথা বলছে। ভোট মিটলেই নিজের বাসায় ফিরে যাবে।
নাইজিরিয়ার পোড়খাওয়া রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞের একটা বড় অংশ একেবারেই ভালো চোখে তাঁকে দেখছেন না। অনেকের অনুমান, ক্ষমতাসীন অল প্রোগ্রেসিভ কংগ্রেসের সুবিধা করে দিচ্ছেন পিটার। নির্বাচনে ভোট ভাগ হয়ে যেতে পারে বলে বিরোধীদের আশঙ্কা। এবং বিরোধীরা নিশ্চিত, লেবার পার্টির পিটার ওবির পরাজয় নিশ্চিত।