HomeBengal'পুজোর সময় বিধিনিষেধ ভাঙাতেই আনন্দ', বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

‘পুজোর সময় বিধিনিষেধ ভাঙাতেই আনন্দ’, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

- Advertisement -

মহানগর ডেস্ক: পুজোর চারটে দিন সবাই যেন আলাদা। আলাদা মেজাজে কাটাতে চান সকলে। পেশাগত জীবন এ কটা দিন দূরে রাখেন সবাই। সাধারণ মানুষের চাইতে সেলিব্রিটিদের পুজো নিয়ে মোটামুটি সবাই কৌতূহল থাকেন। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তিনি, একাধারে সেলিব্রিটি বলা চলে। তাঁর পুজো কেমন কাটছে, কোর্টরুমে যথেষ্ট কড়া মানুষি। তাঁর একটি পেনের গুঁতোয় রীতিমতো তোলপাড় পড়ে যায়। তা বলে পুজোর কটা দিন তিনি পুরো মাটির মানুষ। আর পাঁচটা মানুষের মতোই উৎসবের আনন্দে মেতে ওঠেন। নিয়ম ভাঙাতেই যেন আনন্দ। আর পুজো মানেই ঘরের ছেলে ঘরে ফেরা, পাড়ার ক্লাবে আড্ডা, বহুদিন পরে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া ইত্যাদি। পুরনো বন্ধুদের বাড়িতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের তাঁর বাড়িতে আসা।

তেমনটাই কাটাতে চান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শারদোৎসব যেন পুনর্মিলন উৎসব বিচারপতির কাছে। খাওয়ারও কোনও ঠিক ঠিকানা থাকে না। কখন খাচ্ছেন, কী খাচ্ছেন, কিছুই মাথায় থাকে না। গতকাল বিচারপতিকে মণ্ডপে দেখা মাত্রই একটি বেসরকারি সংবাদমাধ্যম ধরে ফেলেন। তার পর তাঁর সাক্ষাৎকার না নিয়ে কি চলে আসা যায়।

এদিন সংবাদমাধ্যমকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “পুজোর সময় বিধিনিষেধ ভাঙাতেই আনন্দ। মনের সুখে ভাঙিও। তারপর আবার একটু অসুস্থ হয়ে পড়ি। ওষুধ খেয়ে ঠিক হই। পঞ্চমী থেকেই বিরিয়ানি খাওয়া শুরু করে দিয়েছেন। ‘ক্রমাগত বিরিয়ানি খেয়ে যান।” খাওয়া-দাওয়া মানে অষ্টমীতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়িতে নিরামিষ। সেদিন মেনুতে লুচি, বেগুন ভাজা, ছোলার ডাল। নবমীতে আবার কব্জি ডুবিয়ে ‘পাঠার ঝোল’।

Most Popular