মহানগর ডেস্কঃ কর্ম ফল যুক্তিযুক্ত হলেও ভাগ্য গননা নিয়ে আলাদা ফ্যান্টাসি আছে সর্বত্র। ভাগ্যের হাত কতটা যুক্তিযুক্ত। ভাগ্য গণনা প্রক্রিয়া আদতে কি বিজ্ঞান্নসম্মত? এরকম বহু প্রশ্নের উত্তর দেবে মিঠুন চক্রবর্তী। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুটিং শুরু দক্ষিণ কলকাতায়। দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান। এল শুভ মহরৎ এর পোস্টার।
হতে জড়ানো রুদ্রাক্ষের মালা। চারপাশে ঠিকরে বেরোচ্ছে আলোর জ্যোতি। এই হাত আর কারোর নয়। এই যে ফাটাকেষ্টর সেটা বুঝতে বাকি নেই ভক্তদের। শাস্ত্রী মিঠুন চক্রবর্তীর আশীর্বাদ ধন্য হাত মাথায় রেখে শুরু হয়েছে পথচলা। অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী জুড়ে আছেন ছবিতে। ইতিমধ্যে উত্তর কলকাতার শ্যামবাজারের শুরু হয়েছে ছবির শুটিং এর কাজ। পথিকৃৎ বসুর এই নতুন ছবি তৈরি হবে দক্ষিণ কলকাতায়। সেখানেই একটি পুরনো বাড়িতে তুলে ধরা হবে গল্পের প্লট।
ফ্লোরে থাকছেন অম্বরীশ ভট্টাচার্য। এই ছবির নতুন আকর্ষণ কি জানেন? নয় নয় করে দীর্ঘ ১৬ বছর পর এই ছবিতে মিঠুনের সাথে জুটি বাঁধছেন দেবশ্রী রায়। পর্দাতে বাড়তি উত্তেজনার টের পাচ্ছে অনুগামীরা। এমন কলাকুশলীরা থাকলে আর কিছুই লাগে না। পরিচালক জানিয়েছেন বাংলাতে ফ্যান্টাসি নির্ভর কাজ টলিপাড়ায় বহুদিন হয়নি। এবং যার সময়কালের ব্যাবধান কম হলেও ৩০ বছর হবে। জ্যোতিষ এই ছবির একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ। রয়েছে অ্যাস্ট্রোনমিও।
জ্যোতিষ নিয়ে যাদের মনে বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস দুই রয়েছে তারা খুঁজে পাবেন উত্তর। সবদিক চিন্তাভাবনা করেই লেখা হয়েছে স্ক্রিপ্ট। ছবিতেই মিলবে জাস্টিফিকেশন। পরিমল সান্যাল এর স্ত্রীর ভূমিকায় থাকছে দেবশ্রী। তাঁর হাতে রয়েছে সমস্ত সমস্যা এবং বিপদের সমাধান। চলতি বছর পুজতেই মুক্তি পাবে মিঠুন দেবশ্রীর শাস্ত্রী।