মহানগর ডেস্কঃ ভারতীয় দ্বীপ ভ্রমণ জ্বরে কাঁপছে গোটা দেশ। আপনিও ভাবছেন বছরের প্রথম ট্রিপটা লাক্ষাদ্বীপেই সারবেন। কিন্তু কীভাবে সঠিক ভ্রমণ করবেন তা জানেন না?
কাভারাত্তি দ্বীপ- এটা লাক্ষাদ্বীপের প্রশাসনিক রাজধানী।এই দ্বীপ সবচেয়ে বেশি উন্নত। এই দ্বীপের চারিদিকে সবুজে সবুজ। নীল জল এবং বালি দিয়ে ঘেরা। সবচেয়ে সুন্দর এখানকার উদ্র মসজিদ। এই দ্বীপে অ্যাকোরিয়ামও আছে। যাতে মাছের সুন্দর সুন্দর প্রজাতি খেলে বেড়ায়। এর সঙ্গে এখানে কাঁচের কত স্বচ্ছ বালির নৌকায় এবং আপনার সমুদ্রের দুনিয়া দেখতে পারবেন।
বঙ্গারাম দ্বীপ- পর্যটকদের কাছে এটা একটা অত্যন্ত লোক জনপ্রিয় জায়গা। এতটাই সুন্দর যে, যদি আপনি লাক্ষাদ্বীপ আসেন এবং এখানে না আসেন, তাহলে বলতে হবে যে লাক্ষাদ্বীপ আপনি দেখেননি. আগাতি দ্বীপ পর্যন্ত যাওয়ার জন্য আপনাকে লক্ষাদ্বীপ থেকে একাধিক নৌকো মিলে যাবে।
আগাতী দ্বীপ-পর্যটকদের কাছে এটা একটা অত্যন্ত লোক জনপ্রিয় জায়গা। এতটাই সুন্দর যে, যদি আপনি লাক্ষাদ্বীপ আসেন এবং এখানে না আসেন, তাহলে বলতে হবে যে লাক্ষাদ্বীপ আপনি দেখেননি. আগাতি দ্বীপ পর্যন্ত যাওয়ার জন্য আপনাকে লক্ষাদ্বীপ থেকে একাধিক নৌকো মিলে যাবে।
কদমন দ্বীপ-প্রথমে পছন্দের তার কারণ এখানকার সমুদ্র বহু দূর পর্যন্ত একই রকম গভীর নদীর সমুদ্রের পার অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত এটা একমাত্র এমন দ্বীপ যেখানে পূর্ব-পশ্চিমে লেগুন রয়েছে এখানে আপনি ওয়াটার স্পোর্টসের দুর্দান্ত সুযোগ পাবেন।
মিনিকয় দ্বীপ- কাওরাত্রি থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে এটি মালদ্বীপের খুব কাছে এখানে বিশেষ অবসরে লাওয়া নৃত্য হয় এখানে টুনা মাছের শিকার এবং নৌকা ভ্রমণের দুর্দান্ত সুযোগ রয়েছে।
কিভাবে যাবেন-কেরালার রাজধানী কোচিন বা কচি থেকে বিমান ভাড়া জন প্রতি আসা যাওয়া ৮৪০০ ইণ্ডিয়ান রূপী। কোচির বিমানবন্দর থেকে লাক্ষাদ্বীপের আগাট্টি বিমানবন্দরে সপ্তাহে ৬টি ফ্লাইট চলে এয়ার ইণ্ডিয়ার। এম ভি টিপু সুলতান নামক একটা ক্রুইজ শীপে প্যাকেজ ট্যুর অনুযায়ী ৩ দিন তিন রাত-সাকুল্যে ৯০০০ রুপী। যাদের হাতে প্রচুর সময় আছে তারা দল বেধে জাহাজে ভ্রমন করলেই ভারত মহা সাগর, আরব সাগর এবং বঙ্গোপসাগরের সেই সঙ্গে লাক্ষা দ্বীপপুঞ্জের প্রকৃত সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারবেন।
ভারতীয়দের লাক্ষাদ্বীপের ৩৬ টি দ্বীপে বেড়াতে যাওয়ার অনুমতি রয়েছে। তবে সেই অনুমতি বিদেশীদের নেই। বিদেশীরা কেবলমাত্র এই দ্বীপপুঞ্জের ৩ টি দ্বীপেই ঘুরে বেড়ানোর অনুমতি পান।