মহানগর ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা ১লা ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিহার থেকে ফের বাংলার মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করবে। প্রাথমিকভাবে তাঁর বহরমপুর স্টেডিয়ামে রাতের জন্য থাকার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, কিন্তু প্রশাসন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য মাঠটি ব্যবহার করার অনুমতি প্রত্যাহার করে একটি প্রশাসনিক বৈঠকের আয়োজন করে। এই পরিবর্তনের ফলে রাহুল গান্ধীকে কান্দিতে একটি বিকল্প অবস্থান খুঁজতে হয়। এই নিয়েই রাজ্যের অসহযোগিতা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে কংগ্রেস ।
বাসস্থানের পরিকল্পনায় আকস্মিক পরিবর্তনে রাজনৈতিক অভিসন্ধি রয়েছে। বহরমপুর স্টেডিয়ামে প্রবেশের প্রত্যাখ্যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্যের শাসক দল এবং কংগ্রেসের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। লজিস্টিক ব্যবস্থা নিয়ে এই ধরনের বিরোধ রাজনৈতিক ইভেন্টগুলির সুষ্ঠু ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে জনসাধারণের ধারণাকে প্রভাবিত করতে পারে বলেই দাবি করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের অসহযোগিতার অভিযোগ মুর্শিদাবাদের রাজনৈতিক পটভূমিতে বেশ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে।
এই পরিস্থিতির ফলাফল শুধুমাত্র রাহুল গান্ধীর যাত্রার রসদকে প্রভাবিত করতে পারে না কিন্তু মুর্শিদাবাদে এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক গতিশীলতার জন্যও প্রভাব ফেলতে পারে। রাজনৈতিক আখ্যান উন্মোচিত হওয়ার সাথে সাথে, এই ঘটনাগুলি কীভাবে জনমতকে গঠন করে এবং ভবিষ্যতের নির্বাচনের দিকে পরিচালিত রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে প্রভাবিত করে তা দেখতে আকর্ষণীয় হবে।