মহানগর ডেস্ক : কথা ছিল সন্দেশখালিতে পৌঁছে সরস্বতী পূজা করবেন, তবে পুলিশের বিরুদ্ধাচরণে তা সম্ভব হল না। তাই টাকি হোটেলের পিছনের দিকের গেট দিয়ে বেরিয়ে ইছামতী নদীর তীরে সরস্বতী পূজা করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি।
বুধবার প্রথমে টাকি হোটেলের গেট দিয়ে সরস্বতী মূর্তি নিয়ে বেরিয়ে পুলিশের বাঁধার মুখে পড়েন ইন্দ্রণীল খাঁ। শুরু হয় পুলিশের সঙ্গে বাকবিতন্ডা। তারপর হোটেলের পিছনের গেট দিয়ে বেরিয়ে সরস্বতী দেবীর মূতি ইছামতী নদীর তীরে বসিয়ে পূজা শুরু করেন সুকান্ত। রীতিমতো ফুল, মালা, প্রসাদ সব দিয়েই বাগদেবীর আরাধণা শুরু করেন সুকান্ত। বুধবার সকাল ৯টায় সুকান্তর বুধবার কথা ছিল সন্দেশখালি পৌঁছে সেখানকার পড়ুয়াদের সঙ্গে সরস্বতী পূজা করা। পুলিশি বাঁধা পেয়ে তা হল না। তবে পুলিশের সামান্য পদ্ধতিগত ত্রুটি ছিল প্রহরায়। তাই হোটেলের সামনে পুলিশ প্রহরা থাকলেও পিছনের গেটে প্রহরায় ছিল না পুলিশ। তাই সেই ফাঁক গলে সুকান্ত হোটেলের পিছনের গেট দিয়ে বেরিয়ে এসে ইছামতীর তীরে সরস্বতী পূজা করলেন সুকান্ত মজুমদার।
তবে টাকি হোটেলে কড়া পুলিশি প্রহরা আছে। এদিকে এই প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “সরস্বতী পূজা করছেন ভালো। তবে গতকাল সুকান্তবাবুকে দেখলাম গুন্ডাদের মতো হেলমেট ছাড়া মোটর বাইক চালাতে। দিল্লিতে কৃষকদের আন্দোলন রুখতে সটকার ১৪৪ ধারা জারি করে রেখেছে।”