২০০৯ সালের সংখ্যালঘুদের জন্য লোকসভা নির্বাচনের ভোট হয়েছিল তৃণমূলের পক্ষ থেকে।অনেকের মতে তারা ক্রমশ পুঁজিতে পরিণত হয়েছে।ইমাম – মোয়াজ্জেমদের একটি সম্মেলন উপলক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন যে তিনি কখনোই চান না যে ফুরফুরা শারিফ রাজনীতিতে প্রবেশ করুক।তিনি আরো বলেন যে তিনি কখনই চাননা যে বেলুড় মঠ রাজনীতিতে প্রবেশ করুক।তবে ফুরফুরারা এখন থেকেই লোকসভা ভোটের জন্য রাজনৈতিক অঙ্ক কষতে শুরু করে দিয়েছে।
ফুরফুরা শারিফের পিরজাদা হলেন নওশাদ সিদ্দিকি।তিনি হলেন রাজ্যের আইএসএফ এর একমাত্র বিধায়ক।একটি সূত্র থেকে খবর পাওয়া গিয়েছে যে নাওশাদেরা রাজ্যের লোকসভা আসনের ১২টির বেশী পার্থী দেবার পরিকল্পনা শুরু করে দিয়েছে ।ফুরফুরা শারিফের পিরজাদারা একাধিক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে বলে দাবি করেছেন।
শাসকদলের মুখপাত্র কুণাল বলেছেন যে নওশাদেরা কটা আসনে পার্থী দিতে পারবেন সে বিষয়টি তাদের হাতে নেই।এই গোটা বিষয়টি ঠিক করে দেবে বিজেপি।লোকসভা ভোট মানেই দেশ থেকে বিজেপিকে বিদায় করে দিতে হবে।এখানে সংখ্যালঘুরা কখনোই বিজেপিকে ভোট দেবেন না এটা নিশ্চিত।ফলে আমাদের চিন্তিত হবার কিছু ব্যাপার নেই।
কিন্তু নোওশদেরা যে ধরনের চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে তা তাদের কর্মপদ্ধতিতে স্পষ্ট।শেষ পর্যন্ত তার কোটি আসন পাবে তা সময় বলে দেবে।