মহানগর ডেস্ক: বুধবার ভারতের চন্দ্রযান -৩ বিক্রম লান্ডার চাঁদের পৃষ্টে অবতরণ করার ইতিহাস গড়তে প্রস্তুত, তখনই সমস্ত জাতির মনে এক উদ্বেগ কাজ করতে থাকে। এই চাঁদে অবতরণ টি – টুয়েন্টি ম্যাচের টানটান উত্তেজনাকেও হার মানিয়ে দিয়েছিল।
প্রপালশন মডিউল এবং প্রজ্ঞান রোভারের সাথে এই চন্দ্রযান – ৩ ,বুধবার অর্থাৎ ১৭ ই আগস্ট পৃথক হয়ে যায় এবং যখন স্যাটেলাইটটি ১৫৩ কিলোমিটার বাই ১৬৩ কিলোমিটার কথপথে এসে যায়।তখন বিক্রম ল্যান্ডারটিকে ১৩৪ কিমি বাই ২৫ কিমি উপবিত্তাকার পথে নিয়ে আসা হয়।অবতরণের সময় বিক্রম ল্যান্ডারটি ২৫ কিমি উচ্চতা থেকে চাঁদের নরম পৃষ্ঠে নামতে শুরু করে দেয়।
আরও পড়ুন:Anti India Slogan: যোগী রাজ্যে স্বাধীনতা দিবসে ভারত বিরোধী স্লোগান, গ্রেফতার ১৫
আবার রোভারটি যখন চন্দ্রপৃষ্ঠে পৌঁছায় তখন সেটি চন্দ্র পৃষ্ঠের চারপাশে গুরপাক খেতে শুরু করে দেয়। বড় মুহূর্তে অবতরণ করার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রম ল্যান্ডারটি রোভারের ছবি তোলে এবং রোভারটিও লান্ডারের ছবি তোলে।চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে তোলা এই সেলফিগুলি প্রথম ভারতে আসে।
বিক্রয় ল্যান্ডার এবং রোভারটি হল সৌরশক্তি চালিত এবং এতে চন্দ্র দিন স্থায়ী হয় যা আমাদের পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান।সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ভারত হবে আবার চতুর্থ দেশ। ISRO এর এই ছোট পদক্ষেপটি ভারতের “অমৃত কাল ” এর জন্য এক বিশাল লাফ। এটি একটি স্বর্গীয় “হনুমান লাফ”।