Abhijit Ganguly
মহানগর ডেস্ক : তৃণমূলে টিকিট না পেয়ে ফের বিজেপিতে যোগদান করেই ব্যারাকপুরের প্রার্থীপদ পেয়েছেন অর্জুন সিং। তৃণমূলের পার্থ ভৌমিকের বিপরীতে জোর টক্করের প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। অন্যদিকে বিচারপতির আসন ছেড়ে রাজনীতিতে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিজেপিতে যোগদান করতেই মিলেছে তমলুকের টিকিট। যা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি রাজ্য রাজনীতিতে। কিন্তু নিরাপত্তার দিক থেকে এগিয়ে রয়েছেন অর্জুন। রাজনীতিতেও অভিজ্ঞ, নির্বাচনী লড়াই লড়াই পূর্ব অভিজ্ঞতাও রয়েছে। অন্যদিকে, রাজনীতিতে নবাগত অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। লোকসভা নির্বাচনের আগে অর্জুনকে কেন্দ্র জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিলেও প্রাক্তন বিচারপতি পাবেন ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা। যা নিয়ে শুরু হয়েছে জোর তরজা। তবে, কি দলে অর্জুনের কদর বেশি? নিরাপত্তার ফারাক কেন?
তবে শুধু অর্জুন, অভিজিৎ নন, নিরাপত্তা বাড়ছে কোচবিহারের বিজেপি জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মন ও কোচবিহারের বিজেপির কার্যনিবাহী সদস্য তাপস দাসেরও। এদের সকলকে নিরাপত্তা প্রদান করবেন সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের (সিআইএসএফ) জওয়ানরা।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে অর্জুনকে ‘ওয়াই প্লাস’ নিরাপত্তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর জন্য ‘জেড’ ক্যাটেগরির নিরাপত্তায় অনুমোদন প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু ২০২২ সালের মে’তে তৃণমূলে ফিরে গিয়েছিলেন অর্জুন। তারপরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছিল যে তাঁর ‘জেড’ ক্যাটেগরির সুরক্ষা তুলে নেওয়া হচ্ছে। যে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে মামলাও করেছিলেন অর্জুন। এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে অর্জুনের নিরাপত্তার বহর বাড়তে চলেছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতার মৃত্যু কামনা! দিলীপ ঘোষের পর বিতর্কে জড়ালেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
মহানগর ডেস্ক : একা দিলীপ ঘোষে রক্ষে নেই, সুগ্রীব অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করে চলেছেন বিজেপি প্রার্থীরা। তাও যাকে তাকে নিয়ে নয়, স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে। মুখ্যমন্ত্রীর পিতৃ পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে ইতিমধ্যেই বিপাকে পড়েছেন দিলীপ ঘোষ। তার বিরুদ্ধে কমিশনের দ্বারস্থও হয়েছে তৃণমূল। চাপের মুখে পরে ব্যাখ্যা দর্শিয়ে ক্ষমাও চেয়েছেন বর্ধমান দুর্গাপুরের সাংসদ প্রার্থী। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু কামনা করলেন তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়! প্রাক্তন বিচারপতির বেফাঁস মন্তব্যে এমনই দাবি উঠেছে শাসক শিবিরের তরফে।
What @BJP4India has been practicing in Bengal is the lowest form of GUTTER POLITICS!
The despicable remark made by Abhijit Gangopadhyay, a former Judge of Calcutta High Court turned BJP Lok Sabha candidate, openly wishing for the death of Smt. @MamataOfficial, is a stain on our… pic.twitter.com/Tplb5oqdEa
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) March 28, 2024
BJP sinks deeper into the abyss with each passing day!
Smt. @DrShashiPanja condemns the disgusting competition among @BJP4Bengal candidates, as they appear to outdo each other in spewing disrespectful remarks.
(In)Justice Abhijit Gangopadhyay hits rock bottom by wishing death… pic.twitter.com/vAxippPO18
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) March 28, 2024
ঠিক কী বলেছেন প্রাক্তন বিচারপতি? এক্সে ভিডিও পোস্ট করেছে তৃণমূল। এক সাক্ষাৎকারে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে বলতে শোনা যাচ্ছে, ”মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুঘন্টা বেজে গিয়েছে, মনে হচ্ছে।” বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে বলা হয়, মুখ্যমন্ত্রীর মৃত্যু কামনা! এটাও কি সম্ভব? আমরা স্তম্ভিত! তৃণমূলের বক্তব্য, ”ভারতীয় গণতন্ত্রে এ এক কালো দিন! যে ব্যক্তি কিছুদিন আগেও বিচারপতির আসনে আসীন ছিলেন, বিজেপিতে যোগ দিয়েই যিনি লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছেন, সেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ই প্রকাশ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করলেন! এক্স হ্যান্ডেলের ওই বার্তায়, তৃণমূল লেখে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটু ভেবে দেখুন, আপনার পরিবারে কাদের সামিল করছেন আপনি। ”
দিলীপ ঘোষের মতো এবারে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পাল্টা ফের একবার কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছে তৃণমূল। এমনটাই জানা যাচ্ছে। কেন একজন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এ হেন মন্তব্য করা হল, সেই নিয়ে কমিশনের কাছে নালিশ জানাবে তাঁরা।ঙ্গোপাধ্য়ায়ের মন্তব্যের বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, ”বিজেপি নেতানেত্রীদের রাজনৈতিক সৌজন্যবোধ যে হারে তলানিতে গিয়ে ঠেকছে, তা সত্যিই লজ্জার! বাংলার মানুষই এর জবাব দেবেন! মুখ্যমন্ত্রীর মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে নক্কারজনক মন্তব্য করেছেন, তার ধিক্কার জানাই। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের মন্তব্যের বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, বিজেপি নেতানেত্রীদের রাজনৈতিক সৌজন্যবোধ যে হারে তলানিতে গিয়ে ঠেকছে, তা সত্যিই লজ্জার! বাংলার মানুষই এর জবাব দেবেন! মুখ্যমন্ত্রীর মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যে ন্যক্কারজনক মন্তব্য করেছেন, তার ধিক্কার জানাই।”
মহানগর ডেস্ক : লোকসভা নির্বাচনে কি বিজেপির তমলুকের প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়? সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিতভাবে জানানো হয়নি দলের বিষয়ে। তবে জোর গুঞ্জন চলছে। এদিকে আবার শোনা যাচ্ছে, তমলুকে অভিজিৎ গঙ্গোধ্যায়ের বিপরীতে তৃণমূল দাঁড় করাতে পারে দেবাংশু ভট্টাচার্যকে। একজন পোড় খাওয়া বিচারপতি। অন্যজন ছাত্র নেতা। কতটা সেয়ানে সেয়ানে টক্কর হবে সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। যদিও কোনো দলের তরফেই এখনও দুজনের প্রর্থী হওয়ার বিষয়ট নিশ্চিতভাবে জানানো হয়নি।
প্রসঙ্গত, ব্রিগেড থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে, শিলিগুড়িতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সভায় উপস্থিত হয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়ান অভিজৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তার রাজনীতিতে যোগদানের পর থেকেই বিতর্কের ঝড় উঠেছে। শাসকের তোপের মুখে পড়েছেন। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত তমলুকে কী হয়।
দুর্নীতি মামলার তদন্তের সময় থেকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাকে তৃণমূলের কুণাল ঘোষ সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছিলেন সরাসরি রাজনীতিতে আসার জন্য। এবার সেই চ্যালেঞ্জ অ্যাক্সেপ্ট করে কমন বঁধে রাজনীতির ময়দানে নেমে পড়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তার বিজেপিতে যোগদানের পর বিচারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন দেবাংশু। যদি তমলুকে দুজনে প্রার্থী হয় তবে কাকে এগিয়ে রাখবে বাংলার মানুষ, সেটাই দেখার।
বিজেপিতে যোগ দিয়েই রাজ্য থেকে তৃণমূলকে অপসারিত করার ডাক দিলেন প্রাক্তন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়
মহানগর ডেস্ক : বাড়ি থেকে বিজেপিতে যোগ দিতে যাওয়ার পথে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “একটা সর্বভারতীয় দলে যোগ দিতে যাচ্ছি, অত্যন্ত ভালো লাগছে। দল যে দায়িত্ব দেবে তা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করব।” নিজেপিতে যোগদানের পর বলেন, “বাংলা থেকে একটা দুর্নীতিগ্রস্থ দলকে অপসারিত করার লড়াই লোকসভা থেকে শুরু হল। ২০২৬ এর নির্বাচনে এই দুর্নীতিগ্রস্থ দলটিকে রাজ্যের ক্ষমতা থেকে অপসারিত করতে হবে।”
এর পরই সল্টলেকের বিজেপি দফতরে প্রবেশের কিছুটা আগে অভিজিৎবাবুকে গাড়ি থেকে নামিয়ে হাঁটিয়ে বিজেপি দফতরে নিয়ে আসা হয়। তখন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের উপর পুষ্পবৃষ্টি করা হয়, শংখধ্বনি করা হয় তাঁকে অভিবাদন জানাবার জন্য। বিজেপির সল্টলেক অফিসে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের যোগদানের প্রারম্ভিক ক্ষণে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আজ একটা মহা সন্ধিক্ষণ। জাস্টিস গাঙ্গুলিকে আমরা ইলেকটোরাল পলিটিক্স এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করব।” শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “এই রাজ্যের সাধারণ মানুষের মেরুদন্ড সোজা করে দাঁড়াবার জন্য বেকার যুবকদের সোচ্চার কন্ঠস্বরকে যিনি তুলে ধরেছেন সেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় মেদীজির আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁকে স্বাগত। বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই ধরণের মানুষের রাজনীতিতে আসা অত্যন্ত জরুরি। তিনি অনেকদিন আগে থেকেই বিরোধীতার, সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন। তাঁর হাত থেকে মামলা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তিনি ইতিমধ্যেই অমিত শাহর কাছ থেকে প্রেরণা ও অভিনন্দন পেয়েছেন। ওনার এই যোগদানের মাধ্যদিয়ে বাংলা থেকে পিসি-ভাইপোর শাসন মুক্ত করতে বিজেপি আরও সক্রিয় ভাবে এগিয়ে যাবে। জাস্টিস গঙ্গোপাধ্যায় হলেন প্রতিবাদের মুখ।”
সুকান্ত মজুমদার মঙ্গল পাণ্ডের বক্তব্যের পর অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের গলায় বিজেপির উত্তরীয় পরিয়ে দেন এবং প্রাক্তন জাস্টিসের হাতে বিজেপির পতাকা তুলে দেন। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বিজেপিতে যোগদান করে বলেন৷ “আজ আমি একেবারে একটা নতুন জগতেনপা দিলাম। এই সর্বভারতীয় দলে যেখানে ৃহান নেতা নরেন্দ্র মোদী অমিত শাহরা আছেন। শুভেন্দু অধিকারী, সুকান্ত মজুমদারের পরামর্শ আমার সব সময় লাগবে। আমি তাঁদের নির্দেশ পালন করে কাজনকরব। আমাদের প্রধান লক্ষ্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে একটা দুর্নীতিগ্রস্থ দল ও সরকারকে অপসারিত করার সূচনা হবে লোকসভা ভোটের মাধ্যমে, যাতে ২০২৬ সালে এই দুর্নীতিগ্রস্থ দলটি আর রাজ্যে ক্ষমতায় আসতে না পারে।” এদিকে আজই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সুবিধাবাদী বলা এবং নারী দিবস উপলক্ষে পদযাত্রা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “কে সুবিধাবাদী সেটা কিশানজি সব থেকে ভালো জানেন। যিনি অটল বিহারী বাজপেয়ী, লালকৃষ্ণ আদবানীর হাত ধরে যাঁর রাজনীতিতে প্রবেশ তিনি আজ নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহকে হোদলকুতকুত বলেন। উনি নারী দিবসের মিছিল করলে সন্দেশখালিতে গিয়ে করতে পারতেন। বাংলায় নারীরা নিরাপদ নয়। তবে এদিন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সাংবাদিকদের কোনও প্রশ্নের উত্তর দেননি।
মহানগর ডেস্ক: আর টিকে থাকতে পারলেন না বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। অবশেষে,সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে SSC মামলা ছাড়লেন তিনি।বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় গ্রুপ ডি, গ্রুপ সি এবং ২০১৬ এসএসসি শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলা ছাড়লেন।এই মামলা গুলিকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আপাতত তালিকার বাইরে পাঠালেন।
ওই মামলাগুলির শুনানি হবে বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চে।বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চে প্রথম শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে ৪ ডিসেম্বর।সোমবার এজলাসে বসে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ শোনার পর নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত মামলা তার বেঞ্চ থেকে রিলিজ করে দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়।এসএসসি মামলার শুনানি শুরু হওয়ার পরেই আক্ষরিক অর্থে তোলপাড় শুরু হয়ে যায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে।এমনকি শিক্ষিকার চাকরিও হারাতে হয় শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়েকে। তবে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে এবার থেকে এসএসসি সংক্রান্ত আর কোনও মামলা যাবে না।
প্রসঙ্গত, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়(Justice Abhijit Gangopadhyay) ২০২১ সালের ২১ নভেম্বর প্রথম গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তদন্তের নির্দেশ দেন।সোমবার বিচারপতি সেই নির্দেশের দু’বছর পর গ্রুপ ডি এসএসসি মামলা ছাড়লেন।উল্লেখ্য, স্কুল সার্ভিস কমিশনের নিয়োগে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ, গ্রুপ-ডি, গ্রুপ-সি-সহ রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্টকে নতুন ডিভিশন বেঞ্চ গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছে।