Home World কারো কারো কাছে পোষ্য কুকুর তাঁদের কাছে হৃদয়ের টুকরোর শামিল। আবার কারো কারো কাছে তার চেয়েও বেশি। তাদের পোষ্যদের দেখভাল ও বড় করার ব্যাপারে পেশাদার গ্রুমারদের (Professional Groomers) ওপরই পুরোদস্তুর ভরসা করে থাকেন তাঁরা। ব্রাজিলের সাও পাওলোর এক গ্রুমার (Brazilian Dog Groomer Earns Crores)) আমেরিকার সান ডিয়েগোয় কুকুর পালনে এক নজির গড়ে তুলেছেন। গ্যাব্রিয়েল ফেটিসো একজন সাধারণ সাধারণ গ্রুমার নন। তাঁর কাছে গ্রুমিংয়ের জন্য যেসব কুকুর আসে, সেই কুকুরগুলো সবার নজর কেড়ে নেয়। গ্যাব্রিয়েল তাঁর বাধ্য কুকুরগুলোকে জিরাফ,সিংহ, চিতা এবং পোকেমনে বদলে দেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন এই স্যালোন তাঁর কাছে একটা স্বপ্ন। তিনি আমেরিকা এসেছিলেন দুটো কাঁচি ও একটা ক্লিপ নিয়ে। আর এখন এমন একটা জায়গা তৈরি হয়েছে,যেখানে তিনি নিজেকে একজন শিল্পী বলেই মনে করেন। দুনিয়াকে তিনি দেখাতে চান এই ধরণের কেরিয়ার সম্ভব। যদিও এটি তাঁর ব্যবসা বা কেরিয়ারের শুধু মূল বিষয় নয়, এই কাজেই তিনি প্রচুর টাকা রোজগার করেছেন। আর সেই অঙ্কটা বিশাল। গ্যাব্রিয়েলের দাবি, গত বছর এই ব্যবসায় তিনি দশ কোটি টাকা লাভ করেছেন। যা মনে করিয়ে দিচ্ছে যে কোনও বিষয় নিয়ে তিনি সৃষ্টি করতে পারেন,তবে তা সহজে পাওয়া যায় না। সেটা তাঁকে তিলেতিলে অর্জন করতে হয়েছে। গ্যাব্রিয়েল জানান তিনি গ্রুমিংয়ের জন্য পাঁচশো ডলার থেকে বারোশো ডলার নিয়ে থাকেন। গ্রুমিংয়ের জন্য তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা নিয়ে থাকেন। তার মধ্যেই পোষ্যকুকুরদের নিয়ে তাঁর কোর্স শেষ হয়। এর মধ্যে তাদের খাওয়া দাওয়া, প্রয়োজনমতো বাথরুম ব্রেক রয়েছে। এই ডগ গ্রুমারের টিকটকে দু মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে,ইনস্টাগ্রামে রয়েছে চার লক্ষ ফলোয়ার। ওই একই বছরে ব্র্যান্ড ও স্পনসরশিপ থেকে সব মিলিয়ে এক লক্ষ পঁচিশ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছেন ব্রাজিলের এই ডগ গ্রুমার। তাঁর কথায়, ব্যাপারটা রীতিমতো কাল্পনিক মনে হতে পারে কিন্তু কুকুর নিয়ে মানুষের হাঁটা, খুশি খুশি মুখের কোনও বিকল্প হয় না। প্রাণের প্রিয় পোষা কুকুরদের নিয়ে এমন মূহূর্তের কোনও জবাবও হয় না।

কারো কারো কাছে পোষ্য কুকুর তাঁদের কাছে হৃদয়ের টুকরোর শামিল। আবার কারো কারো কাছে তার চেয়েও বেশি। তাদের পোষ্যদের দেখভাল ও বড় করার ব্যাপারে পেশাদার গ্রুমারদের (Professional Groomers) ওপরই পুরোদস্তুর ভরসা করে থাকেন তাঁরা। ব্রাজিলের সাও পাওলোর এক গ্রুমার (Brazilian Dog Groomer Earns Crores)) আমেরিকার সান ডিয়েগোয় কুকুর পালনে এক নজির গড়ে তুলেছেন। গ্যাব্রিয়েল ফেটিসো একজন সাধারণ সাধারণ গ্রুমার নন। তাঁর কাছে গ্রুমিংয়ের জন্য যেসব কুকুর আসে, সেই কুকুরগুলো সবার নজর কেড়ে নেয়। গ্যাব্রিয়েল তাঁর বাধ্য কুকুরগুলোকে জিরাফ,সিংহ, চিতা এবং পোকেমনে বদলে দেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন এই স্যালোন তাঁর কাছে একটা স্বপ্ন। তিনি আমেরিকা এসেছিলেন দুটো কাঁচি ও একটা ক্লিপ নিয়ে। আর এখন এমন একটা জায়গা তৈরি হয়েছে,যেখানে তিনি নিজেকে একজন শিল্পী বলেই মনে করেন। দুনিয়াকে তিনি দেখাতে চান এই ধরণের কেরিয়ার সম্ভব। যদিও এটি তাঁর ব্যবসা বা কেরিয়ারের শুধু মূল বিষয় নয়, এই কাজেই তিনি প্রচুর টাকা রোজগার করেছেন। আর সেই অঙ্কটা বিশাল। গ্যাব্রিয়েলের দাবি, গত বছর এই ব্যবসায় তিনি দশ কোটি টাকা লাভ করেছেন। যা মনে করিয়ে দিচ্ছে যে কোনও বিষয় নিয়ে তিনি সৃষ্টি করতে পারেন,তবে তা সহজে পাওয়া যায় না। সেটা তাঁকে তিলেতিলে অর্জন করতে হয়েছে। গ্যাব্রিয়েল জানান তিনি গ্রুমিংয়ের জন্য পাঁচশো ডলার থেকে বারোশো ডলার নিয়ে থাকেন। গ্রুমিংয়ের জন্য তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা নিয়ে থাকেন। তার মধ্যেই পোষ্যকুকুরদের নিয়ে তাঁর কোর্স শেষ হয়। এর মধ্যে তাদের খাওয়া দাওয়া, প্রয়োজনমতো বাথরুম ব্রেক রয়েছে। এই ডগ গ্রুমারের টিকটকে দু মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে,ইনস্টাগ্রামে রয়েছে চার লক্ষ ফলোয়ার। ওই একই বছরে ব্র্যান্ড ও স্পনসরশিপ থেকে সব মিলিয়ে এক লক্ষ পঁচিশ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছেন ব্রাজিলের এই ডগ গ্রুমার। তাঁর কথায়, ব্যাপারটা রীতিমতো কাল্পনিক মনে হতে পারে কিন্তু কুকুর নিয়ে মানুষের হাঁটা, খুশি খুশি মুখের কোনও বিকল্প হয় না। প্রাণের প্রিয় পোষা কুকুরদের নিয়ে এমন মূহূর্তের কোনও জবাবও হয় না।

by Mahanagar Desk
1 views

মহানগর ডেস্ক :  কারো কারো কাছে পোষ্য কুকুর তাঁদের কাছে হৃদয়ের টুকরোর শামিল। আবার কারো কারো কাছে তার চেয়েও বেশি। তাদের পোষ্যদের দেখভাল ও বড় করার ব্যাপারে পেশাদার গ্রুমারদের (Professional Groomers) ওপরই পুরোদস্তুর ভরসা করে থাকেন তাঁরা।

ব্রাজিলের সাও পাওলোর এক গ্রুমার (Brazilian Dog Groomer Earns Crores)) আমেরিকার সান ডিয়েগোয় কুকুর পালনে এক নজির গড়ে তুলেছেন। গ্যাব্রিয়েল ফেটিসো একজন সাধারণ সাধারণ গ্রুমার নন। তাঁর কাছে গ্রুমিংয়ের জন্য যেসব কুকুর আসে, সেই কুকুরগুলো সবার নজর কেড়ে নেয়।

গ্যাব্রিয়েল তাঁর বাধ্য কুকুরগুলোকে জিরাফ,সিংহ, চিতা এবং পোকেমনে বদলে দেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন এই স্যালোন তাঁর কাছে একটা স্বপ্ন। তিনি আমেরিকা এসেছিলেন দুটো কাঁচি ও একটা ক্লিপ নিয়ে। আর এখন এমন একটা জায়গা তৈরি হয়েছে,যেখানে তিনি নিজেকে একজন শিল্পী বলেই মনে করেন।

দুনিয়াকে তিনি দেখাতে চান এই ধরণের কেরিয়ার সম্ভব। যদিও এটি তাঁর ব্যবসা বা কেরিয়ারের শুধু মূল বিষয় নয়, এই কাজেই তিনি প্রচুর টাকা রোজগার করেছেন। আর সেই অঙ্কটা বিশাল। গ্যাব্রিয়েলের দাবি, গত বছর এই ব্যবসায় তিনি দশ কোটি টাকা লাভ করেছেন। যা মনে করিয়ে দিচ্ছে যে কোনও বিষয় নিয়ে তিনি সৃষ্টি করতে পারেন,তবে তা সহজে পাওয়া যায় না। সেটা তাঁকে তিলেতিলে অর্জন করতে হয়েছে।

গ্যাব্রিয়েল জানান তিনি গ্রুমিংয়ের জন্য পাঁচশো ডলার থেকে বারোশো ডলার নিয়ে থাকেন। গ্রুমিংয়ের জন্য তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা নিয়ে থাকেন। তার মধ্যেই পোষ্যকুকুরদের নিয়ে তাঁর কোর্স শেষ হয়। এর মধ্যে তাদের খাওয়া দাওয়া, প্রয়োজনমতো বাথরুম ব্রেক রয়েছে। এই ডগ গ্রুমারের টিকটকে দু মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে,ইনস্টাগ্রামে রয়েছে চার লক্ষ ফলোয়ার। ওই একই বছরে ব্র্যান্ড ও স্পনসরশিপ থেকে সব মিলিয়ে এক লক্ষ পঁচিশ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছেন ব্রাজিলের এই ডগ গ্রুমার।

তাঁর কথায়, ব্যাপারটা রীতিমতো কাল্পনিক মনে হতে পারে কিন্তু কুকুর নিয়ে মানুষের হাঁটা, খুশি খুশি মুখের কোনও বিকল্প হয় না। প্রাণের প্রিয় পোষা কুকুরদের নিয়ে এমন মূহূর্তের কোনও জবাবও হয় না।

You may also like

Mahanagar bengali news

Copyright (C) Mahanagar24X7 2024 All Rights Reserved