মহানগর ডেস্ক: উদ্ধারকাজ চলছে কিন্তু কাউকেই উদ্ধার করা এখনও যায়নি। তবে এর মধ্যে এল কিছুটা স্বস্তির খবর। প্রকাশ্যে এল উত্তরকাশীর (Uttarkashi) নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের ছবি ও ভিডিয়ো। তা সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে। রুদ্ধশ্বাস উদ্ধার প্রচেষ্টার ১০ দিন পরে পাইপের মাধ্যমে প্রবেশ করানো একটি ক্যামেরা শ্রমিকদের অবস্থানের ভিজ্যুয়াল সামনে এসেছে।
১২ নভেম্বর উত্তরকাশীতে একটি সুড়ঙ্গের একটি অংশে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিকের জন্য খাবার পাঠাতে সোমবার রাতে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে পাঠানো ছয় ইঞ্চি পাইপের মাধ্যমে একটি এন্ডোস্কোপিক ক্যামেরা সুড়ঙ্গের ভিতরে পাঠানো হয়েছিল। ভিজ্যুয়ালগুলিতে শ্রমিকদের মাথায় হলুদ শক্ত টুপি পরে থাকতে দেখা গিয়েছে। তাঁরা সকলেই ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে হাত নাড়ছেন। যা দেখে মনে হচ্ছে আপাতত তাঁরা সুস্থ রয়েছেন। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী (Uttarakhand CM) পুষ্কর সিং ধামি জানিয়েছেন শ্রমিকরা সকলেই সুস্থ রয়েছেন।
উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা ওয়াকি টকি বা রেডিও হ্যান্ডসেটের মাধ্যমে শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কর্মীদের ক্যামেরার সামনে আসতে বলেন। একজন কর্মকর্তাকে তাদের জিজ্ঞাসা করতে শোনা গিয়েছে যে, ” ক্যামেরার সামনে আসুন এবং ওয়াকি টকির মাধ্যমে আমাদের সঙ্গে কথা বলুন।” টুইট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। তিনি লিখেছেন, “উত্তরকাশীর নির্মীয়মাণ সিলকিয়ারা সুড়ঙ্গের ভিতর আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারকাজ চলছে, ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ৬ ইঞ্চি ডায়ামিটারের পাইপলাইন সুড়ঙ্গের ভিতরে পাঠানো হয়েছে। এখন তার মধ্য দিয়ে খাবার, ওষুধ ও অন্যান্য সামগ্রী সহজেই কর্মীদের কাছে পাঠানো যাবে।”যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চলছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
<
सिल्क्यारा, उत्तरकाशी में निर्माणाधीन टनल में फँसे श्रमिकों की पहली बार तस्वीर प्राप्त हुई है। सभी श्रमिक भाई पूरी तरह सुरक्षित हैं, हम उन्हें शीघ्र सकुशल बाहर निकालने हेतु पूरी ताक़त के साथ प्रयासरत हैं। pic.twitter.com/OO8u99B5Ks
— Pushkar Singh Dhami (@pushkardhami) November 21, 2023
/p>
উল্লেখ্য, গত ১২ নভেম্বর হঠাত করে ধসে পরে সুড়ঙ্গ। সেই থেকেই আটকে থাকা শ্রমিকদের উদ্ধারকারীরা আটকে পড়া শ্রমিকদেরও ১০ দিনের মধ্যে প্রথম গরম খাবার খেয়েছিল কারণ গত রাতে পাইপের মাধ্যমে কাচের বোতলে খিচুড়ি পাঠানো হয়েছিল। এখন পর্যন্ত, তারা শুকনো ফল এবং জলে বেঁচে ছিল। উদ্ধার অভিযানের দায়িত্বে থাকা আধিকারিক কর্নেল দীপক পাতিল বলেছেন, কর্মীদের শীঘ্রই পাইপের মাধ্যমে মোবাইল এবং চার্জার পাঠানো হবে।