মহানগর ডেস্ক: একের পর এক অবৈধ হোটেল নির্মাণ হচ্ছে মন্দারমণিতে(Mandarmani)।এই হোটেলগুলি নির্মাণ করা হচ্ছে সমুদ্র সৈকতের ধারে ভূমি সংস্কার দফতরের অনুমতি ছাড়াই।ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর, এরকমই নির্দিষ্ট কিছু অভিযোগের ভিত্তিতে একাধিক রিসর্ট নির্মাণকারী সংস্থাকে নোটিশ পাঠাল।
এই সৈকত শহরে প্রায় সারা বছরই পর্যক্তদের ভিড় উপচে পড়ে।আনাগোনা লেগেই থাকে প্রতিদিনই হাজার হাজার পর্যটকদের। উন্নতমানের এই পর্যটনের কারণেই ভালো মুনাফা লোটার লোভে মন্দারমণিতে সৈকতের ধারে গড়ে উঠছে একাধিক অবৈধ রিসর্ট।এই অবৈধ রিসর্টগুলিকে-ই পাঠানো হয়েছে নোটিশ।
সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে, নোটিশ পাঠানো হয়েছে মনসা মন্দির এলাকায় বসুন্ধরা রিসর্ট, গ্যালাক্সি বিচ রিসর্ট সহ নতুন তিনটি রিসর্ট নির্মাণকারী সংস্থাকে। বিএলআরও কাছ থেকে সঠিক অনুমতি পত্র তাঁদের কাছে কিনা সে বিষয়ে প্রমাণপত্র চেয়ে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দ্রুত সেই প্রমাণপত্র জমা দেওয়ার ব্যাপারে।শুধু তাই নয়, নতুন যে নির্মাণগুলি গড়ে উঠছে, তাঁদেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কাজ অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য।
ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের নির্দেশিকায় জানা গিয়েছে, বসুন্ধরা রিসর্ট মালিক বারাসতের বাসিন্দা জনৈক রূপক সাহা, গ্যালাক্সি বিচ রিসর্ট এর মালিক কলকাতার বাসিন্দা সুধীর মণ্ডল এবং বাকি তিনটি অর্ধ নির্মিত রিসর্টগুলির নির্মাতা হল যথাক্রমে মনোজ সামন্ত, সত্যরঞ্জন শীল, অরুণাভ মণ্ডল। প্রত্যেককেই ভূমি সংস্কার দফতরের তরফে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।