HomeSports NewsIPL 2024: মুম্বইয়ে এল না Hardik Pandya, গুজরাট করল রিটেন

IPL 2024: মুম্বইয়ে এল না Hardik Pandya, গুজরাট করল রিটেন

- Advertisement -

স্পোর্টস ডেস্ক: আইপিএল ২০২৪ শুরু হতে এখনও তিন মাসেরও বেশি সময় বাকি। তার আগে দেশের এই লিগ নিয়ে একাধিক খবর প্রকাশ্যে আসছে। আজ ২৬ ডিসেম্বর, আইপিএলের সমস্ত ফ্রাঞ্চাইজিগুলি খেলোয়াড়কে রিটেন এবং কাকে ছেড়ে দিচ্ছে সেই বিষয়ে তথ্য উঠে এল। হঠাৎ করেই গুজরাট টাইটান্সের অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ডিয়ার (Hardik Pandya) তাঁর প্রাক্তন ফ্রাঞ্চাইজি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে যোগ দেওয়ার খবর উঠে এসেছিল। কিন্তু সেই জল্পনায় জল ঢেলে দিল গুজরাট টাইটান্স ম্যানেজমেন্ট। হার্দিককে (Hardik Pandya) রিটেন করল গুজরাট।

গুজরাট দল গত দুই মরশুম ধরে আইপিএল খেলছে এবং গত দুই মরশুমেই দল হার্দিকের অধিনায়কত্বে ফাইনালে উঠেছে। ২০২২ সালে গুজরাট দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। জানা গিয়েছিল যে, হার্দিক গুজরাট ছেড়ে যেতে প্রস্তুত এবং মুম্বই ট্রেড উইন্ডোর মাধ্যমে তাকে তাদের দলে অন্তর্ভুক্ত করতে চায়। হার্দিককে (Hardik Pandya) ছেড়ে দিতে প্রস্তুত গুজরাটও। তবে মুম্বইতে বর্তমানে অর্থের অভাব রয়েছে। ট্রান্সফার উইন্ডো ২৬ তারিখে বন্ধ হয়ে যাবে। তার আগেই টাকা দিতে হবে মুম্বইকে। চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছিল। কিন্তু শেষমেশ প্রাক্তন ফ্রাঞ্চাইজিতে যোগ দিল না ফ্রাঞ্চাইজি।

মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মুম্বইকে ১৫ কোটি টাকা দিতে হবে হার্দিকের বেতন এবং টাইটানসে ট্রান্সফার ফিও দিতে হবে। হার্দিকও সেই ট্রান্সফার ফি এর ৫০ শতাংশ পেতেন। এটাও জল্পনা ছিল যে, প্রায় ১০ বছর পর মুম্বই নতুন অধিনায়ক পাবে কি না? হার্দিক বর্তমানে গুজরাটের অধিনায়ক এবং মুম্বইতে তাকে অধিনায়কত্ব দেওয়া হয় কি না তা নিয়েও কথা উঠছিল রোহিত ২০১৩ সাল থেকে মুম্বইয়ের অধিনায়ক। হার্দিক তার জায়গায় নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন বলে মনে করা হয়েছিল। হার্দিক ভারতীয় দলের হয়েও টি -২০ আন্তর্জাতিকে অধিনায়কত্বও করেছেন। যদিও সময় এখনও বাকি আছে, ট্রেড উইন্ডো খোলা রয়েছে আগামী ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। সেক্ষেত্রে দুই ফ্রাঞ্চাইজি নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করে নিতেই পারে। সম্ভবত টি -২০ -তে রোহিতের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে মুম্বই ফ্রাঞ্চাইজি।

যদি এই চুক্তি হয় তবে এটি হবে আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ট্রেড। তবে দুই ফ্র্যাঞ্চাইজিই এখনও এই বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করেনি। মুম্বইয়ের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল ট্রেডের জন্য পর্যাপ্ত পার্স থাকা। শেষ নিলামের পরে, মুম্বই মাত্র ০.০৫ কোটি টাকা হাতে ছিল। খেলোয়াড় রিটেন তালিকা প্রকাশের পর, আসন্ন নিলামের জন্য মুম্বইয়ের পার্সে রয়েছে ১৫ কোটি টাকা।

Most Popular